1. [email protected] : The Bangla Express : The Bangla Express
  2. [email protected] : christelgalarza :
  3. [email protected] : gabrielewyselask :
  4. [email protected] : Jahiduz zaman shahajada :
  5. [email protected] : lillieharpur533 :
  6. [email protected] : minniewalkley36 :
  7. [email protected] : sheliawaechter2 :
  8. [email protected] : Skriaz30 :
  9. [email protected] : Skriaz30 :
  10. [email protected] : The Bangla Express : The Bangla Express
  11. [email protected] : willierounds :
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:০৪ পূর্বাহ্ন

রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্রের দুর্নীতির সাথে ৩৪ কর্মকর্তা জড়িত

দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস
  • Update Time : বুধবার, ২৪ জুলাই, ২০১৯
  • ৭৬ Time View
ফাইল ফটো

পাবনার রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পের অধীনে গ্রিন সিটি আবাসিক প্রকল্পের জন্য আসবাবপত্র ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী ক্রয়ে দুর্নীতির সাথে ৩৪ কর্মকর্তা জড়িত থাকার প্রমাণ পেয়েছে দুই তদন্ত কমিটি। বুধবার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম এ কথা জানান।

তিনি জানান, অনিয়ম ও দুর্নীতির সাথে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত কর্মকর্তাদের মধ্যে ৩০ জন তার মন্ত্রণালয়ের এবং বাকি চারজন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সংযুক্ত।

চারজনের বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেয়া হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন দপ্তরের কর্মকর্তাদের মধ্যে একজন অবসরে এবং তিনজন অবসরোত্তর ছুটিতে (পিআরএল) গেছেন। তাদের ক্ষেত্রে ভিন্ন ব্যবস্থা নেয়া হবে। এ জন্য সংশ্লিষ্ট বিভাগকে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে আমরা লিখেছি।’

তিনি বলেন, ‘যারা কর্মরত আছেন তাদের মধ্যে ১৬ জনকে গুরুতর অভিযোগের কারণে সাময়িক বরখাস্তসহ বিভাগীয় মামলা করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। অপর ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। বিভাগীয় মামলা হওয়ার পর তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। একজন কর্মকর্তাকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

রেজাউল করিম বলেন, রূপপুরের গ্রিন সিটি প্রকল্পে নির্মাণাধীন ২০ ও ১৬ তলা ভবনের আসবাবপত্র ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী ক্রয় ও ভবনে ওঠানোর অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা গণমাধ্যমে প্রকাশ হওয়ার পর উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।

মন্ত্রী জানান, তিন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এ ঘটনায় অতিরিক্ত ৩৬ কোটি ৪০ লাখ ৯ হাজার টাকা নিয়েছে। এ অর্থ উদ্ধারে পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। ‘ঠিকাদারদের অন্যান্য কাজে পাওনা বিল থেকে এ টাকা কেটে রাখা হবে। কোনোভাবেই রাষ্ট্রের একটি টাকাও অন্যায়ভাবে যারা নিয়েছেন তারা আত্মসাৎ করতে পারবেন না। এছাড়া, ঠিকাদারদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।’

‘যারা দুর্নীতিতে জড়ায় তাদের ঠিকাদার হিসেবে কাজ করা উচিত নয়। এটি ঠিকাদারদের জন্য বার্তা। অন্যায় করলে ব্যবসা করা এবং সরকারি কোনো প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পৃক্ত থাকা যাবে না,’ বলেন তিনি।

অভিযুক্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স কালো তালিকাভুক্ত করাসহ অন্যান্য পদক্ষেপ নেয়া হবে বলেও জানান মন্ত্রী।

গণমাধ্যমের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে মন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা সোচ্চার হয়েছেন বিধায় এত গভীরে খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেয়া সম্ভব হয়েছে।’ সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, দরপত্র সংক্রান্ত সব অনিয়ম খতিয়ে দেখা হবে। (নিউজ ডেক্স)

আরও সংবাদ
© All rights reserved © 2019 LatestNews
DESIGNED BY RIAZUL