নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার আওতাধীন এবার ১৭ টি অস্থায়ী কোরবানির হাটের জন্য দরপত্র আহ্বান করলেও সেখানে শিডিউল বিক্রি হয়েছে ১শ ৪১টি। কিন্তু শেষ সময় পযর্ন্ত জমা পড়েছে মাত্র ৪৭টি। সোমবার (৫ আগষ্ট) দুপুরের পর হাটের ইজারা প্রাপ্তীদের চুড়ান্ত তালিকা প্রকাশের সময় বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়।
এদিকে, সদর উপজেলার আওতাধীন এবার ১৭ টি অস্থায়ী কোরবানির হাটের মধ্যে সবচেয়ে বেশী মূল্য উঠেছে আলীগঞ্জের পিডব্লিউ খালি স্থানটি। এই অস্থায়ী হাটের শিডিউল বিক্রি হয়েছে ১৫ টি। সরকারী ভাবে এটার মূল্য নিধারণ করা হয়েছে ৩৬ লাখ ৮০ হাজার টাকা। তবে সবচেয়ে মজার বিষয় হলো এই হাটটিকে নিয়ে হাডাহাডি লড়াইয়ে সবর্চ্চো এক কোটি ১৫ লাখ ৫শ টাকা উঠে ইজারা পেয়েছেন সদর উপজেলার মহিলা ভাইসচেয়ারম্যান ফাতেমা মনির।
সোমবার (৫ আগষ্ট) ১৭টি অস্থায়ী হাটের ইজারাদারদের চুড়ান্ত ও বৈধ তালিকা ঘোষনা করেন সদর উপজেলার ইউএনও নাহিদা বারিক।
এসময় বাকি ১৬টি অস্থায়ী হাটের বৈধ ইজারাদাররা হলো, কাশিপুর ক্লাব মাঠের আইয়ূব আলী ইজারা পান, গোগনগর সৈয়দপুর পাঠাননগর হাটের শাকিল সরদার, গোগনগর বাড়িটেক হাটের দেলোয়ার হোসেন,
গোগনগর পলি ফ্যাক্টরী হাটের আল মামুন, গোগনগর চরসৈয়দপুর কাঠপট্টি খেয়াঘাট আসলাম সরকার, গোপনগর পুরান সৈয়দপুর হাটের নাজির আহম্মেদ, গোগনগর বাদশা মিয়ার নিজস্ব ভূমিতে অস্থায়ী হাটের মোসলেহ উদ্দিন, আলীরটেক আমান মার্কেটে জামাল উদ্দিন, বক্তাবলী ৪ নং রাজাপুর সাব্বির আহমেদ, বক্তবলী চর বয়রাগাদির সিদ্দিকুর রহমান, বক্তবলী সমিরনগর আদর্শ বাজার আবুল কাশেম দেওয়ান,ফতুল্লার তল্লা আজমেরীবাগ জানে আলম বিপ্লব, ভুইগড় রূপায়ন টাউন সংলগ্ন হাট মানিক চান, কুতুবপুর তালতলা প্যারাডাইস সংলগ্ন হাটের টেনু গাজী, কুতুবপুর শান্তিধারার হাটের রাজ্জাক বেপারী।
এছাড়াও আরো তিনটি হাটের সরকারী দরের কম উঠায় তা স্থাগিত করা হয়।