ফতুল্লা মডেল থানা পুলিশ ৬ দিনেও গ্রেপ্তার করতে পারেনি কিশোরী গনধর্ষন মামলার আসামীদের। বুধবার ২৮ আগষ্ট রাতে দাপা ইদ্রাকপুর জোড়াপুল এলাকায় (১৩) বছরের এক কিশোরী দোকানে তেল আনতে গেলে একই এলাকার মৃত আঃ সামাদ মিয়ার ছেলে শান্ত (২৫) মৃত নিজাম মিয়ার ছেলে শুভ (২৫) ও শাহিন মিয়ার ছেলে রাজন (২৬) অজ্ঞাত আরো ১ জন কিশোরীকে গামছা দিয়ে মুখ বেধে জোর পূর্ব পূর্বক নির্জন স্থানে নিয়ে ধর্ষন করে।
এসময় কিশোরী ডাক চিৎকার দিলে আশে পাশের লোকজন ছুটে এসে উদ্ধার করে । খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে গিয়ে স্বজনরা মেয়িটিকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। এব্যাপারে কিশোরীর মা সাহীনা বেগম বাদী হয়ে ফতুল্লা মডেল থানায় তিনজনের নাম উল্লেখ্য করে অজ্ঞাত একজনকে আসামী করে মামলা দায়ের করেছে।
কিশোরীর স্বজনরা জানান, আসামীরা প্রভাবশালী হওয়ায় আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। আর আসামীরা গ্রেপ্তার না হওয়া আরো আতংঙ্ক মধ্যে আছি। অতিদ্রুত আসামীদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবী জানায়।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ফতুল্লা মডেল থানার (ওসি) অপারেশন জানান,আসামী এখনও ধরা পড়েনি তবে আমাদের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। আসামী ধরা পড়লে আপনারা জানতে পারবেন।