নারায়নগঞ্জ টু বন্দরের একরামপুর খেয়াঘাট(ইস্পাহানি) যাত্রী সাধারনের কাছে জুলুম ও নির্যাতন খানায় পরিনত হয়েছে। শহরের সাথে বন্দরের নদীপথে যাওয়া আসার প্রায় সকল খেয়াঘাট সচল হলেও এ ঘাটটি অভিশাপে পরিনত হয়েছে। অতিরিক্ত টোল আদায়, যাত্রীদের সাথে খারাপ আচারনসহ নানাবিধ অপকর্ম করে যাচ্ছে।
দেখার যেন কেউ নেই। ইজারাদারসহ তার লোকদের কাছে অনেকটা অসহায় হয়ে নদী পারাপার হতে হচ্ছে। দিতে হচ্ছে তাদের নির্ধারিত ও দাবীকৃত টাকা। সে যত বড় ক্ষমতাধর দলের লোকই হোক না কেন এ ঘাটে আসলে নীরব ভাবে সকল কিছু সহ্য করতে হয়। কেউ কোন প্রকার প্রতিবাদ করার সাহস পায় না। কারন ইজারাদার দেওভোগ এলাকার শহিদুল্লাহ।
বিএনপির ক্যাডার জাকির খানের চাচা শহিদুল্লাহ ও তার পাটনার নাদিম মিয়ার রয়েছে একটি ক্যাডার বাহিনী। শহিদুল্লাহ সরকার দলীয় প্রভাব খাটিয়ে খেয়াঘাট, শহরের ৫ নং সার ঘাট, মাছের বাজার, স-মিল ও বাসস্ট্যান্ড নিয়ন্ত্রণ করে যাচ্ছেন। রোববার সকালে খেয়াঘাট পার হয়ে নৌকায় ২ টাকা, ঘাটে ২ টা দিয়ে নদী পার হলেও ইজারাদারের কোন ট্রলার নেই।
নিজে মাছ বাজার থেকে ১০/১২ কেজি মাছ ব্যাঙ দিয়ে নিয়ে আসার সময় ব্যাক্তি ২ টাকার সাথে আরো অতিরিক্ত ১০ টাকা দিতে হল।