দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকমঃ আমরা চাই ২০২০-২১ নারায়নগঞ্জ জেলা আইনজীবি সমিতি নিরোপেক্ষভাবে হোক। নির্বাচন সম্মানিত লোকেদের।আর নির্বাচন কমিশন হচ্ছে সকল আইনজীবিদের ভোটে নিরোপেক্ষ কমিশন।
মঙ্গবার(১৪জানুয়ারি)বর্তমান নির্বাচন কমিশনারকে প্রত্যাহার করে নতুন নির্বাচন কমিশনার গঠনের দাবীতে এক সাক্ষাৎকারে এই কথা বলে এ্যাড.হুমায়ন কবির।
তিনি নির্বাচন কমিশনকে উদ্দেশ্য করে বলেন,আপনারা দেখেছেন ২০২০ সালের নারায়নগঞ্জ জেলা আইনজীবি সমিতির সাধারণ বার্ষিক সভায় বারের বর্তমান সভাপতি প্রধান নির্বাচন কমিশনারের নাম প্রকাশ করার সাথে সাথে সকল আইনজীবি না বলে সমর্থন করার পরও তারা কিভাবে এই নির্বাচন কমিশন গঠন করে।
এই নির্বাচন কমিশনার ভালো কিন্তু বয়স্ক লোক তার এই নির্বাচনে তদারকি করার সামর্থ্য নেই। তাকে এক ধরনের প্রতিবন্ধী বলা যায়।
নির্বাচন কমিশনার যদি ভদ্রলোকের ছেলে হয় তাহলে তার পদত্যাগ করা উচিত।আর যদি লোভী হয়।পয়সার লোভী হয় নির্বাচন কারচুপি করে কিছু পয়সা খাওয়ার জন্য।
তিনি বর্তমান নির্বাচন কমিশনার প্রত্যাহার করার লক্ষ্যে বলেন,২০২০ সালের আইনজীবি সমিতির এজিমি সাধারন আইনিজীবিরা প্রত্যাহার করেছে।বিএনপি ও আওয়ামী লীগের অধিকাংশ আইনজীবি বর্তমান নির্বাচন কমিশনারকে মানে না তাই ৩১৭ জন সাধারণ আইনজীবি গনস্বাক্ষর নিয়ে নারায়নগঞ্জ জেলা ও দায়েরা জজ ও বারের সভাপতির বরাবর একটি দরখাস্ত প্রদান করে একটি তলবী সভার জন্য।
৫জন লোকও যদি দাঁড়িয়ে কোন নির্বাচন কমিশনাকে মানি না বলে তাহলে তার নির্বাচন কমিশন থেকে সরে যাওয়া উচিত।আর এখানে ৩১৭ জন আইনজীবিদের সাক্ষর গ্রহন করে দরখাস্ত করা হয়েছে তাকে প্রত্যাহার করার জন্য।
এই নির্বাচন কমিশনারের বিন্দুমাত্র সম্মান থাকলে সে এই নির্বাচন কমিশন থেকে সরে যাবে।আমরা চাই একজন ভালো ও সিনিয়র দক্ষ লোক দিয়ে নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠন করা হোক।