দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকমঃ দিন যতই যাচ্ছে করোনা ভাইরাসের আতংক ততই বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে সেই হিসেবে স্থানীয় ভাবে নারায়ণগঞ্জে রাজনীতি করা রথি মহারথিরা তেমন ভাবে সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে এগিয়ে আসতে দেখা যাচ্ছে না।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক এবং স্থানীয় মিডিয়ার মাধ্যমে নগরীতে ২ জন জনপ্রতিনিধি ও একটি অরাজনৈতিক সংগঠন সাধারণ মানুষের পাশে তাদের সমর্থ অনুযায়ী এগিয়ে এসেছেন।
মরনঘাতি করোনা ভাইরাসের জিবানু থেকে সাধারণ মানুষকে রক্ষার্থে নাসিক ১৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মাকসুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ, ১২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর শওকত হাসেম শকু এবং অরাজনৈতিক সামাজিক সংগঠন ইয়র্থ ক্লাবের সভাপতি ইব্রাহিমের উদ্যোগে সাধারণ মানুষের মাঝে বিতরন করা হচ্ছে হ্যান্ড স্যানিটাইজার। যা ব্যবহার করে করোনা ভাইরাসের মত মরনঘাতি জিবানু রক্ষা পাচ্ছেন স্থানীয় লোকজন।
এদিকে, করোনা ভাইরাস সারা বিশ্বের ন্যায় বাংলাদেশেও যেন মহামারি আকার ধারণ করতে না পারে সেই জন্য ধারাবাহিকতার সহিত বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন বাংলাদেশ সরকার।
তারই ধারাবাহিকতায় স্কুল কলেজ, মাদ্রাসা, শিল্প প্রতিষ্ঠান, বিপনী বিতান থেকে শুরু করে সর্বস্থরেই বন্দ ঘোষণা করা হয়েছে। সেই সাথে প্রশাসনিক ভাবে নেয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ। যার সুফল পাচ্ছেন সাধারণ মানুষ।
তবে স্থানীয় ভাবে জনস্বার্থে রাজনীতি করে আসা বিভিন্ন দলের নেতাদের এ বিষয় এখনও ঘুম ভাঙ্গেনি। যদিও ইতিমধ্যে জন সাধারণকে সর্তক থাকতে লিফলেট বিতরনের মত নানা উদ্যোগ নিতে দেখা গেছে স্থানীয় রাজনীতিবিদদের। তবে সেটা ছিলোই একে বারেই সীমিত। যা জন সাধারনের জন্য কতটা উপকারে আসবে সেটা এখন দেখার বিষয়।
অন্যদিকে, নাসিক ১৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মাকসুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ, ১২নং ওয়াডর্ কাউন্সিলর শওকত হাসেম শকু এবং নারায়ণগঞ্জ ইয়র্থ ক্লাবের সভাপতি ইব্রাহিম বেশ প্রশংসা কুড়িয়েছেন জন-সাধারণের। তবে তাদের ব্যক্তি উদ্যোগে যে আয়োজন সেটা জনগনের জন্য কতটুকু যথেষ্ট।
এ বিষয় স্থানীয় রথি মহারথি রাজনীবিদ ও বিভিন্ন সামাজিক নেতৃবৃন্দ যদি সাধারণ মানুষের পাশে এগিয়ে আসে তবে জনগণের জন্য অনেকটাই আর্শিবাদ স্বরুপ হবে। কিন্তু এখন ঘুম ভাঙ্গেনি নারায়ণগঞ্জের রথি মহারথিদের।