দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকমঃ নিম্ম আয়ের মানুষদের অসহায়ত্ব যে না থাকে সে জন্য বরাদ্ধ করা হয় সরকারী খাদ্য। খাদ্য সামগ্রী বলা হয় নিম্ম আয়ের মানুষদের ঘরে ঘরে গিয়ে পৌছে দিতে । ফতুল্লাথানাধীন কাশিপুর ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ড এলাকায় বেশির ভাগ নিম্ম আয়ের মানুষের বসবাস।
সাধারণ ছুটি ঘোষার পরপরি অসহায় হয়ে পরেন তারা। এর সাথে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়ায় লকডাউনে পরতে হয় তাদের। ঘর থেকে কাজে না যেতে পারায় নেই ঘরে এক মুঠো চাউল। লকডাউন ভেঙ্গে বাড়ির বাইরে এসে বিক্ষোভ করেন তারা।
বৃহস্পতিবার বেলা ১ টায় কাশিপুর ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ড এলকার ৫০টি পরিবার না খেতে পেয়ে স্থানীয় মেম্বার আমির হোসেন বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করে। এর পর বিক্ষুদ্ধ জনতার সামনে আমির মেম্বার তোরপর মুখে পরেন।
পরে সংবাদিকদের প্রশ্নের মুখে পরলে আমির মেম্বার বলেন, আমার ৭০ টি ত্রান আসছে আমি সবাইরে দিছি। কিন্তু উপস্থিত তার এলাকার বিক্ষুদ্ধ ৫০টি পরিবার লোকজন বলেন, আপনার এলাকার লোক আমরা আমাদের কোন ত্রান দেন নাই। আমার ছেলে প্রতিবন্ধী তার কোন ভাতা দেন নাই দুর দুর কইরা তারাইয়া দিছেন।
এ কথা সুনার পরপরি ৬ নং ওয়ার্ড মেম্বার আমির হোসেন সহ তার সেল্টার দাদা কিছু মাদক ব্যবসায়ী ও সন্ত্রসী ১০ থেকে ১২ জন ঐ বিক্ষুদ্ধ জনতার উপর চওরাও হয় এবং সংবাদিকদের মারার জন্য তাদের উপর তেরে আসে। এবং আমির মেম্বার বলেন, আমি সাংবাদিকদের ঘো…ও…মারিনা। আমি ত্রান দিতাম না পারলে বা….ফালাইস।
উল্লেখ্য, এ মহামারী দূর্যোগ মোকাবেলায় বাংলাদেশে সরকার নিম্ম আয়ের মানুষ ও মধ্যেবিত্তদের ঘরে ঘরে খাদ্য সামগ্রী পৌছে দিচ্ছেন । তাহলে এ খাদ্য সামগ্রী কোথায় যাচ্ছে। জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের সু দৃষ্টিকাম্য করেন না খেতে মানুষ গুলো।