দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকমঃ নারায়ণগঞ্জে এবার মৌসুমী ফলের চাহিদা থাকা সত্যেও ফল আড়তদারদের মাথায় হাত। করোনার কারনে বেচাকেনা মন্দা থাকায় পঁচে যাচ্ছে আম, কলা, আনারস। এদিকে কাঠাঁলের চাহিদা থাকলেও প্রচন্ড গরমের কারনে কাঠাঁল তেমনটা বিক্রয় হচ্ছে না বলে জানান কাঁঠাল বিক্রেতা।
শনিবার (৪ জুলাই) নারায়ণগঞ্জ শহরের চারারগোপ পাইকারী ফলের আড়তে বিভিন্ন জাতের মৌসুমী ফলের পর্যাপ্ত চাহিদা থাকার পরেও ক্রেতাহীন আড়ৎ। রূপালী, হিমসাগর, ল্যাংরা, হাড়িভাংঙ্গা, লক্ষণভোগ আম প্রতি কেজি ৩০- ৪০ টাকা বিক্রয় হচ্ছে। কিন্তু তাদের খরচ মিলে প্রতিকেজি আমে ৫০- ৬০ টায় পরে কিন্তু লোকসান দিয়েও বিক্রয় না হওয়ায় হতাস।
এ দিকে গরমের কারনে চাহিদার তালিকায় রয়েছে ডাব।
বাজার মন্দার বিষয়ে বিক্রেতারা জানান, চলমান এই করোনা ভাইরাসের কারনে ব্যাংক থেকে ঋৃন নিয়ে ব্যবসায় বসেছি কিন্তু বাজার মন্দা থাকার কারনে লোকসান দিয়েও বিক্রয় করা যাচ্ছে না। ব্যাংক ঋৃন দিতে পারছি না। যদি এভাবেই চলতে থাকে তাহলে আমাদের সামনের দিনগুলি খুবই ভয়াবহ হবে।