1. [email protected] : adeleallman4077 :
  2. [email protected] : The Bangla Express : The Bangla Express
  3. [email protected] : chaslegge226479 :
  4. [email protected] : christelgalarza :
  5. [email protected] : ericblackwood3 :
  6. [email protected] : faustochauvel0 :
  7. [email protected] : gabrielewyselask :
  8. [email protected] : giuseppechambers :
  9. [email protected] : Jahiduz zaman shahajada :
  10. [email protected] : justinstella26 :
  11. [email protected] : lillieharpur533 :
  12. [email protected] : mattjeffery331 :
  13. [email protected] : minniewalkley36 :
  14. [email protected] : sheliawaechter2 :
  15. [email protected] : Skriaz30 :
  16. [email protected] : Skriaz30 :
  17. [email protected] : social70a97b1c :
  18. [email protected] : social84c97032 :
  19. [email protected] : user_3042ee :
  20. [email protected] : The Bangla Express : The Bangla Express
  21. [email protected] : willierounds :
বৃহস্পতিবার, ০২ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:০৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠিা বার্ষিকী উপলক্ষে নগরীতে রবিন সরকার পায়েলের র‌্যালী ৪৩০ কেজি পলিথিন জব্দ ও জরিমানা দিগুবাবুর বাজারে শ্রমিক জাগরণ মঞ্চের উদ্যোগে ঢাকা-মুখী লংমার্চের সূচনা গণহত্যার বিচারে বড় বাধা হতে পারে রাজনৈতিক অনৈক্য রুপগঞ্জে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে আটক রাখার অভিযোগ নিখোঁজদের সন্ধানে স্বজনদের সড়ক অবরোধ বুয়েট ছাত্র নিহতের ঘটনায় আসামিদের ২ দিনের রিমাণ্ড মঞ্জুর নাঃগঞ্জ জেলা ট্রাক ট্যাংকলরী ও কার্ভাড ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নে মিলাদ দোয়া অনুষ্ঠিত রূপগঞ্জে বুয়েট শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় পুলিশের অসহযোগিতার অভিযোগ ফতুল্লায় পোশাক শ্রমিককে কুপিয়ে হত্যা, আসামি ১০ জন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের সেই ৭ নভেম্বর

দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস
  • Update Time : শুক্রবার, ৬ নভেম্বর, ২০২০
  • ৬১ Time View
7 novombor
ফাইল ফটো

দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকম: ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস। ১৯৭৫ সালের এই দিনে সিপাহী-জনতার মিলিত বিপ্লবে নস্যাৎ হয়ে যায় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিরোধী ষড়যন্ত্র। এই দিন কর্ণেল তাহেরের নেতৃত্বে সিপাহী-জনতা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ঢাকা সেনানিবাসের বন্দিদশা থেকে মুক্ত করে আনেন তৎকালীন সেনা প্রধান মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে।

বিগ্রেডিয়ার খালেদ মোশাররফের নেতৃত্বে ৩ নভেম্বর সেনাবাহিনীর একটি উচ্চাভিলাষী দল সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে ক্যান্টনমেন্টের বাসভবনে বন্দি করে, এক সামরিক অভ্যুত্থান ঘটালে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়। এ ঘটনা সাধারণ জনগণ ও সিপাহীদের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি করে। ১৯৭৫ সালের ৩ থেকে ৬ নভেম্বর মধ্যরাত পর্যন্ত দেশে এক শ্বাসরুদ্ধকর অনিশ্চিত অবস্থা বিরাজ করছিল। হুমকির সম্মুখীন হয়ে পড়েছিল দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব।

জিয়াউর রহমান সেনাবাহিনীর সর্বমহলে, বিশেষত সিপাহীদের কাছে ছিলেন খুবই জনপ্রিয়। ফলে তারা পাল্টা ব্যবস্থা গ্রহণ ও জিয়াউর রহমানকে মুক্ত করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। ৬ নভেম্বর মধ্যরাতে ঘটে সিপাহী-জনতার ঐক্যবদ্ধ এক বিপ্লব, যা ইতিহাসে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস হিসেবে স্থান লাভ করেছে। দেশবাসী সেদিন জিয়ার হাতেই তুলে দিয়েছিল রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব।

উল্লেখ্য,বিপ্লব ও সংহতি শব্দটি সাধারণত সমাজতান্ত্রিক আন্দোলনের শ্লোগান হিসেবে ব্যাবহৃত হয়। তবে বর্তমানে দিনটিকে মূলত জিয়াউর রহমানের রাজনৈতিক দল বিএনপি “জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস” হিসেবে পালন করে আসছে।

মাধ্যমে যে প্রতিরোধ সংগ্রামের সূচনা হয়েছিল মওলানা ভাসানী যদি সেদিন জিয়াউর রহমানকে সমর্থন না জানাতেন তবে এ সংগ্রাম পথের মধ্যেই নিঃশ্বেস হয়ে যেত। আধিপত্যবাদ-সা¤্রাজ্যবাদ, ব্রাক্ষ্যণ্যবাদ-আগ্রাসনবাদের কালো থাবা থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব, পতাকা-মানচিত্র রক্ষায় এদেশের দেশপ্রেমিক সিপাহী-জনতার সংগ্রামের পাশে মাওলানা ভাসানীর সমর্থন সংগ্রামকে করেছিল বেগবান।

৭ নভেম্বরের সফলতার সাথে যে মানুষটিকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করতে হবে তিনিই হচ্ছেন ইতিহাসের মহানায়ক স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। ৭ নভেম্বর পরবর্তী শুধু জিয়াউর রহমানকে সমর্থন দিয়েই তিনি ক্ষান্ত হননি। বরং জিয়াউর রহমান ও তার সরকার এবং দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় মওলানা ভাসানী তাঁর বৃদ্ধ বয়সে ঘুরে বেড়িয়েছেন সারা বাংলাদেশের সীমান্ত এলাকাগুলোতে।

জনসভায় বক্তব্যের মাধ্যমে ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে জনগনকে সোচ্চার করেছেন। ভারতীয় পানি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে করেছেন ঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ। ৭ নভেম্বরের চেতনার সাথে মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী ও শহীদ জিয়াউর রহমান অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত।

আরও সংবাদ
© All rights reserved © 2019 LatestNews
DESIGNED BY RIAZUL