দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকম: জাতীয় শ্রমিকলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক আলহাজ্ব কাউসার আহমাদ পলাশ বলেছেন, পাকিস্তানীরা ১৬ই ডিসেম্বর নিশ্চিত পরাজয় জেনেই ১৪ ডিসেম্বর এদেশের সূর্য় সন্তান বুদ্ধিজীবীদের ঘর থেকে ডেকে নিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করেছে।পাকিস্তানী প্রেতাত্মারা আবারো জেগে উঠেছে, বাংলার মাটিতেই এদের কবর রচিত হবে।
সোমবার বিকেলে চাষাড়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জাতীয় শ্রমিকলীগ আয়োজিত শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনা সভা ও শ্রমিক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, পাকিস্তানীরা আমাদের দেশকে মেধা শূণ্য করার জন্য এবং আমাদের পরবতী প্রজন্ম যেনো মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে সেজন্য তারা বেছে বেছে আমাদের শিক্ষিত মানুষগুলোকে হত্যা করে।এসব আজ ইতিহাস, এ ইতিহাস আমাদের পরবতী প্রজন্মকে জানাতে হবে।
জাতীয় শ্রমিকলীগ ফতুল্লা আঞ্চলিক শাখার সাধারণ সম্পাদক এস.এম হুমায়ুন কবীরের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা ও শ্রমিক সমাবেশে অন্যদের মাঝে বক্তব্য, রাখেন ইউনাইটেড ফেডারেশন অব গার্মে্ন্টস ওয়ার্কার্স নারায়ণগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি মোঃ শাহাদাৎ হোসেন সেন্টু, জাতীয় শ্রমিক লীগ ফতুল্লা আঞ্চলিক শাখার সহ-সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ আবুল হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ নজরুল ইসলাম, জেলা শ্রমিকলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ হুমায়ুন কবীর, আওয়ামীলীগ নেতা রফিকুল ইসলাম রাহাত, ইমারত নির্মান শ্রমিক ইউনিয়ন নারায়ণগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি গোলাম কিবরিয়া সাত্তার,
ফতুল্লা থানা মজদুর শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন, ফতুল্লা থানা দোকান কর্মচারী শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মোঃ ফারুক আকন, আন্তঃজিলা ট্রাক চালক ইউনিয়ন পাগলা শাখার সম্পাদক মোঃ জজ মিয়া প্রমুখ। সমাবেশে আরো উপস্থিত ছিলেন, ইউনাইটেড ফেডারেশন অব গার্মে্ন্টস ওয়ার্কার্স নারায়ণগঞ্জ জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক কবির হোসেন রাজু, জাতীয় শ্রমিকলীগ ফতুল্লা আঞ্চলিক শাখার কোষাধ্যক্ষ মোঃ রুহুল আমিন প্রধান, সদর উপজেলা ইট ভাংগা মেশিনারিজ মালিক সমিতির সভাপতি এম.এ রাকিব,
বাল্কহেড শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আনিস মাষ্টার, সহ-সভাপতি মোঃ হারুন মোল্লা, মনির মাষ্টার, নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা দেশীয় শাড়ি ব্লক কারখানা শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মোঃ হিরন শেখ, সহ-সভাপতি মোঃ সারোয়ার হাওলাদার প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে একটি বিশাল র্যালী আলহাজ্ব কাউসার আহমাদ পলাশের নেতৃত্বে চাষাড়া বি.বি রোড থেকে শুরু করে নিতাইগঞ্জ মন্ডলপাড়া প্রদক্ষিণ করে পুনরায় চাষাড়া বিজয় স্তম্ভের সামনে এসে শেষ হয়।