দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকম: আলোচনা ও সমালোচনা নিয়ে ভোটারদের দ্বারে না’গঞ্জ জেলা আইনজীবি ফোরামের প্রার্থীরা। প্রচার প্রচারোনা আর পরিচিতি সভা শেষে এখন তিন প্যানেলের ১১ জন প্রার্থী রয়েছেন ভোটারদের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায়।

বুধবার সকাল ৮ টা থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত প্রায় ৩শ ৪ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রোয়েগ করবেন। আর সব কিছু ঠিক থাকলে রাত ৮ টার মধ্যেই ভোটারদের সিদ্ধান্তেই জানা যাবে। আগামী ১ বছরের জন্য কারা হচ্ছেন নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবি ফোরামের কর্ণধার।

এদিকে, সাধারণ ভোটাদের মধ্যে নেই তেমন কোন নির্বাচন আমেজ কারন ঘরের ছেলেদের মধ্যে প্রকাশ্যে বিভাজন তারা সহজে মেনে নিতে পারছেন না। তবে কারো কারো অভিমত আগামী আইনজীবি সমিতির নির্বাচনে নিজেদের অবস্থান ধরে রাখতে হলে, ফোরামের নেতৃত্বর পরির্বতন আবশ্যক।

সেই ক্ষেত্রে নেতা বাছাইয়ে নির্বাচন সময় উপযোগী সিদ্ধান্ত। এতে করে নির্দ্বিধায় নিজেদের পছন্দের নেতা বাছাই করে নিতে সজহ হবে, কারো সাথে কোন প্রকার ঝামেলা ছাড়া। সেই সাথে আগামী নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবি সমিতির নির্বাচনে আওয়ামীপন্থী প্রার্থীদের সাথে ভোট যুদ্ধে ছচ্ছ ভাবে এগিয়ে যেতে পারবে।

তবে ভোটারদের মনোভাব লক্ষ্য করলে বুঝা যায় নারায়ণগঞ্জ জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবি ফোরামের নির্বাচনের উপর নির্ভর করছে, আগামী আইনজীবি সমিতির নির্বাচনে বিএনপির প্যানেলের জয় পরাজয়। সব কিছু মিলিয়ে এখন ভোটাদের সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করেছে সব কিছু।

এদিকে নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবি ফোরামের নির্বাচনে ৩ টি প্যানেলের মোট ১১ জন প্রার্থী রয়েছে। এর মধ্যে একটি প্যানেলে এ্যাড. আব্দুল হামিদ ভাষানী সভাপতি, এ্যাড. আজিজ আল মামুন সাধারণ সম্পাদক, এ্যাড. সীমা সিদ্দিকী সিনিয়র সহ-সভাপতি, এ্যাড. আনিছুর রহমান মোল্লা যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, 

এ্যাড. আলী হোসাইন মোল্লা সাংগঠনিক সম্পাদক। অপর প্যানেলে রয়েছেন, এ্যাড. সরকার হুমায়ুন কবীর সভাপতি, এ্যাড. মো: এ, কে আজাদ জাকির সাধারণ সম্পাদক, এ্যাড. খন্দকার আজিজুল হক হান্টু সিনিয়র সহ-সভাপতি, এ্যাড. আনোয়ার প্রধান যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, এ্যাড. এ কে এম ওমর ফারুক নয়ন সাংগঠনিক সম্পাদক।

এছাড়াও শুধু এ্যাড. সুমন মিয়া সাধারণ সম্পাদক পদে একাই একটি প্যানেল থেকে নির্বাচনে অংশগ্রহন করছেন।