দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকম: জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম ও ঢাকার বিভিন্ন জায়গা, চট্রগ্রামের হাটহাজারি,ব্রাক্ষবাড়িয়া সহ দেশের বিভিন্ন জেলায় প্রতিবাদী জনতার উপর নির্বিচারে গুলিতে ৭জন নিহত, অসংখ্য আহত হবার প্রতিবাদে ও আগামীকালের ( ২৮ মার্চ)সফল করার দাবীতে শহরে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।
শনিবার(২৭ মার্চ)দুপুরে ডিআইটি মসজিদ চত্ত্বরে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ নারায়ণগঞ্জ জেলার আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয় এ বিক্ষোভ মিছিলটি।
মিছিলের পূর্বে নারায়ণগঞ্জ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট,পুলিশ,র্যাব ডিআইটি মসজিদ পুরো এলাকা ঘেরাও করার ফলে নামাজ শেষে মুসল্লিরা বিক্ষোভ মিছিল বের করতে না পেরে মসজিদের সামনেই বিক্ষোভ সমাবেশ করে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ নারায়ণগঞ্জ শাখা।
সমাবেশে বক্তারা বলেন,আমরা স্বাধীনতা বিরোধী নয়।আমরা স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী পালন করছি।তার মানে এই না অত্যাচারিত, নির্যাতিত ও সাংঘর্ষিক নরেন্দ্র মোদিকে বাংলাদেশের মাটিতে এনে বাংলার মাটি কলঙ্কিত করবে।আমাদের হেফাজতে মাওলানারা তার প্রতিবাদ করেছিলো বলে ওই ছাত্রলীগ, যুবলীগের নেতাকর্মীরা মসজিদে জুতা পায়ে ডুকে আমার মুসল্লিদের উপর গুলি চালিয়েছে।
মসজিদ করেছে নোংরা।আমরা বারবার প্রমান করেছি আজকেও আপনেরা দেখছেন আমরা কোন লাঠি সোটা বা অস্ত্র নিয়ে মিছিলে নামি নাই তাহলে কেনো আমাদের উপর এত নজরদারী।তার মানে কি আমরা এখনো এই স্বাধীন বাংলাদেশে পরাধীন। আর আমরা এই অত্যাচার মেনে নিবো না।আগামীকাল ভোর ৫টা থেকে রাস্তা থাকবো হরতাল সফল করতে।
বিক্ষোভ মিছিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ নারায়ণগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি মাওলানা আব্দুল আউয়ালের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন নারায়ণগঞ্জ জেলা হেফাজতের সাধারণ সম্পাদক মুফতি বশিরউল্লাহ,মাওলানা জাকির হোসেন কসেমী, মাওলানা কবির
হোসেন, মহানগর হেফাজতে ইসলামের সভাপতি মাওলানা ফেরদৌস রহমান, মহানগর হেফাজতে মুফতি হারুন অর রশিদ প্রমূখ।