দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকম: শাহ-মোবারক হোসেন খান শাহীন ১৯৯৩ সালে ওয়ার্ড ছাত্রলীগের দায়িত্ব নিয়ে যার রাজনীতির সূচনা। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৯৬ সালে নিজের সাংগঠনিক দক্ষতার প্রমান দিয়ে রুপগঞ্জ থানাধীন তৎকালিন তারাবো ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।
এছাড়াও দায়িত্ব পালন করেছেন রুপগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগ ও যুবলীগের দায়িত্ব। দীর্ঘ দিনের রাজনৈতিক জীবনে বাবার দেখানো পথ অনুশরন করে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে সামনে রেখে রাজপথে নিজের অবস্থানকে পাকাপোক্ত করেছেন কর্মীবান্ধব এই নেতা। বর্তমান নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করছেন জাতীয় শ্রমিক লীগ তারাবো আঞ্চলিক শাখার সাধারণ সম্পাদক হিসেবে।
শ্রমিকদের নেতৃত্ব দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর হাতকে শক্তিশালী করার লক্ষে কাজ করে যাচ্ছেন বেশ নিষ্ঠার সাথে। পারিবারিক ভাবে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করে আসা শাহ-মোবারক হোসেন খান শাহীন জানালেন এসব তথ্য।
তিনি আরও জানান, বর্তমান রাজনীতিতে নব্য আওয়ামীলীগার হাইব্রিট নেতাদের কারনে প্রকৃত আওয়ামীলীগ নেতারা আজ বঞ্চিত। যারা বঙ্গবন্ধুর আর্দশে অনুপ্রানীত হয়ে আওয়ামীলীগের রাজনীতি করে রাজপথ কাপানো নেতাদের অধিকাংশ নেতারা আজ হাইব্রিট নেতাদের দাপটের কাছে জিম্মি। নব্য আওয়ামীলীগার নেতারা দলকে সাংগঠনিক ভাবে দুর্বল করার জন্য নানারকম অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
তারই সূত্রধরে কিছু কুচক্রী মহল আমার বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য দিয়ে আমাকে রাজনৈতিক ভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য নানা অপ-প্রচার চালাচ্ছে।
আমি সেই সকল অপ প্রচার কারিদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই আমরা তৃণমূল থেকে উঠে আসা বঙ্গবন্ধুর সৈনিক। কোন মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য দিয়ে আমাদের রাজনৈতিক অবস্থান থেকে সরানো যাবে না। কারন আমরা দলের দু:সময় থেকে মাঠের রাজনীতি করে আসছি। আমরা অতীতেও ছিলাম বর্তমানও আছি আর ভবিষ্যত্বেও থাকবো।
কোন অপশক্তি আমাদের দাবিয়ে রাখতে পারবে না। আমার বিরুদ্ধে অপ-প্রচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। সেই সাথে হাইব্রিট নেতাদের উদ্দেশ্যে বলছি দলের সুসময়ে এসে প্রকৃত নেতাদের নিয়ে মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য দিয়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করার অপচেষ্টা করবেন না। তাহলে দলের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির দায়ে আপনারাই ঝড়ে পরবেন।