দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকমঃ বন্দরে পৃথক দুইটি স্থান থেকে এক লরী চালক ও এক ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃতদেহ উদ্ধার করেছে ধামগড় ফাঁড়ী পুলিশ।
রোববার সকালে বন্দর উপজেলার মদনপুর রাফি ফিলিং স্টেশনের মসজিদের ভিতর থেকে ও অপরটি মদনপুর সুরুজ মিয়ার মিলে রবি গোডাউনে সামনে থেকে ওই দুইটি লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহতরা হলো লরি চালক নূর মোহাম্মদ ওরফে নুরু মিয়া (৫০) নোয়াখালি জেলার বেগমগঞ্জ থানার রসুলপুর এলাকার আদু মিয়ার ছেলে।
ও অপর নিহত ইলিয়াছ (৩৫) কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দী থানার মাইফাদিয়া এলাকার আলকু মিযার চেলে বলে জানা গেছ্ েধামগড় ফাঁড়ী পুলিশ লাশ দুইটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে র্মগে প্রেরণ করেছে। এ ব্যাপারে বন্দর থানায় পৃথক অপমৃত্যু মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
এ ব্যাপারে ধামগড় ফাড়ী উপ-পরিদর্শক সিরাজ দৌল্লা গনমাধ্যমে জানান, লরী চালক নূর মোহাম্মদ মিয়া শনিবার রাতে হঠাৎ অসুস্থ্র বোধ করলে তার ত লরীটি রাফি ফিলিং স্টেশনের সামনে রেখে তারে পাশেই একটি মসজিদে ঘুমাতে যায়। পরে সকালে লোকজন ডাকাডাকি করলে তার কোন সারা শব্দ না পেয়ে পুলিশে সংবাদ দেয় ।
পরে আমরা টিনের ভেড়া খুলে ঘুমানো অবস্থায় লরী চালকের মৃত দেহ উদ্ধার করে র্মগে প্রেরণ করি। তিনি আরো জানান, ইলেকট্রিক মিস্ত্রি ইলিয়াছ মিয়া দীর্ঘ দিন সুরজু মিয়ার মিলে ইলেকট্রিক মিস্ত্রি হিসেবে কাজ করে আসছে। এর ধারাবাহিকতায় রোববার সকাল ৮টায় ইলেকট্রিক মিস্ত্রি ইলিয়াছ মিয়া কাজে আসে। পরে সকাল ১০টায় সুরুজ মিয়ার মিলের রবি মিয়ার গোডাউনে টিন লাগানোর সময় উপর থেকে নিচে পরে গিয়ে মারাত্মক ভাবে আহত হয়।
পরে তাকে মুমুর্ষ অবস্থায় মদনপুর মা মেডিক্যাল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ঢামেক হাসপাতালে প্রেরণের নিদ্দেশ দিলে পথে তার মৃত্যু হয়।