দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকম: শীত বেড়ে যাওয়ার সাথে সাথে বেড়েছে লেপ তোশক তৈরির ব্যস্ততা । শীত জেঁকে বসার আগেই লেপ তোশক তৈরির দোকনে ভিড় জমাচ্ছে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন ও বন্দর উপজেলার মধ্যবিত্ত ও নিন্মবিত্ত আয়ের মানষেরা।
অনেকেই আবার পরোনো লেপ মেরাতম করে নিচ্ছেন। শীতের আগমনে লেপ তোশসক তৈরির কারিগর ও ব্রবসায়ীদের মাঝে ফিরে এসেছে কর্মচাঞ্চল্য। বন্দর ফায়ার সার্ভিস সংলগ্ন করিম বেডিং স্টোরের মালিক করিম মিয়া গনমাধ্যমকে জানান, ক্রেতাদের আনাগোনা চলবে পুরো শীত জুড়ে। কিছুদিন পরে ক্রেতাদের ভিড় আরো বারবে। বিভিন্ন এলাকার ক্রেতা সাধারনরা লেপ তোশকের অডার দেওয়া শুরু করেছেন।
এ বছর তুলার দাম বেড়ে গেছে। কাপাস তুলার লেপ বানাতে খরচ পরে ১২ ’শ টাকা থেকে ১৫’শ টাকা। এর চেয়ে একটু ভালমানের লেপ তৈরিতে খরচ পড়ে ১৮’শ টাকা থেকে ২ হাজার টাকার মধ্যে। মীতের তীব্রতা বাড়লে লেপ তোশক তৈরি ও বিক্রির আরও বাড়বে এমনটিই প্রত্যাশা করছি। বন্দর শিশু নিকেতন স্কুল সংলগ্ন রহিম বেডিং স্টোরের মালিক আব্দুর রহিম মিয়া গনমাধ্যমকে জানান, তুলার মান ও পরিমানের উপর নির্ভর করে লেপ তোশক তৈরির খরচ।
এ বছর জিনিসপত্রের দাম বাড়ায় লেপ তোশক তৈরিতে দুই থেকে তিন’শ টাকা বেড়ে গেছে। নতুন লেপ কিনতে আশা রাবেয়া বেগম জানান,আমি সকালে একটি বড় রেপের অডার দিয়েছি। দাম ধরা হয়েছে ২৫’শ টাকা। তিনি আরো জানান, দাম একটি বেশি হলেও ভালো জিনিসই নিচ্ছি। বছরের অন্যান্য সময়ে বন্দর উপজেলার লেপ তোশক ব্যবসায়ীরা অলস সময় কাটালেও শীত মওসুমে লেপ তোশক তৈরিতে তাদের ব্যবস্ততা এখন চোখে পড়ার মত।