আকবরের রক্ত বৃথা যেতে দিবো না: সজল

দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকম: সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলায় সয়দাবাদ ইউনিয়ন যুবদলের আহবায়ক আকবর আলীকে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদল।

শনিবার (৫ ফেব্রুয়ারী) কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে বেলা পৌনে ১১ টায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেনসংগঠনটির নেতৃবৃন্দ।

এ সময় নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের আহবায়ক মমতাজ উদ্দিন মন্তুু ও সদস্য সচিব মনিরুল আলম সজলের নেতৃত্বে উপস্থিত নেতাকর্মীরা নগরীর খানপুর হাসপাতালের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে ডনচেম্বারের সামনে আসলে সদর থানা পুলিশ তাদের বাঁধা প্রদান করে। এ সময় উপস্থিত নেতাকর্মীরা পুলিশি বাঁধা উপেক্ষা করে মিছিল নিয়ে সামনের দিকে অগ্রসর হয়।

পরে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দিয়ে বিক্ষোভ সমাবেশের ইতি টানেন সংগঠনটির আহবায়ক মমতাজ উদ্দিন মন্তুু।

সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে মমতাজ উদ্দিন মন্তু বলেন, যুবদলের আহবায়ক আবকরকে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা গুলি করে হত্যা করেছে। আমরা এই হত্যার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। সেই সাথে এই হত্যার সাথে জরিতদের আইনের আওতায় এনে শাস্তি দাবী করছি। সেই সাথে এই হত্যা কান্ডের জন্য সরকারকে জনগনের কাঠগরায় জবাব দিহি করতে হবে।

এ সময সদস্য সচিব মনিরুল আলম সজল বলেন, বড় দুঃখের সাথে বলতে হয় জনগনের ন্যায দাবি নিয়ে কথা বলার অপরাধে সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলায় সয়দাবাদ ইউনিয়ন যুবদলের আহবায়ক আকবর আলীকে সন্ত্রাসীরা গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। আমরা আকবরের রক্ত বৃথা যেতে দিবো না। আমরা সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাজপথে থেকে আন্দোলন সংগ্রামের মাধ্যমে এই হত্যার সাথে জরিতদের আইনের আওতায় আনবো।

মহানগর যুবদলের যুগ্ম-আহবায়ক মোয়াজ্জেম হোসেন মন্টি, সাবেক মহানগর যুবদলের সহ-সভাপতি নাজমুল হক রানা, শহীদুল্লাহ, ফয়েজ উল্লাহ সজল, মহানগর যুবদল নেতা লুৎফর রহমান রাশেল, শাহ জামাল কালু, আরমান, মিজান, নুরু জ্জামান, কাদিও, ইব্রাহীম, রোমান, সিফাতুর রহমান রাজু, ইব্রাহীম, নাচির উল্লাহ, টিপু,  বাদশা মিয়া, বাচ্চু, মাসুদ, সোহেল প্রধান, ায়েদ প্রধান, জাহিদ ভূইয়া, ফয়েজ উল্লাহ সানোয়ার, রাশেল, মাহবুব, সেলিম আহমেদ, মানিক বেপারী,

মহানগর ছাত্র দলের সিনিয়র সহ-সভাপতি রাফি উদ্দিন রিয়াদ, লিঙ্করাজ,  নাজিম পারভেজ অন্তু,  আরিফ হোসেন, হারুন, তারেক সোবহান বাবু, কামরুল ইসলাম মাসুদ, শাহীন শরিফ, কাজী মারুফ সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।