দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকমঃ যথা যোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযান করেছে বন্দর উপজেলা প্রশাসন।
২৬ মার্চ উপলক্ষে বন্দর সমরক্ষেত্রে ৩১ বার তোপধ্বণী মাধ্যমে স্বাধীনতা দিবসের সূচনা শুরু হয়। সূর্যোদয়ের সাথে সাথে সকল সরকারি ও বেসরকারি স্বায়ত্বশাসিত সংস্থা, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শিল্প কল-কারখানা ও ব্যাক্তিগত ভবন সমূহে জাতীয় পতাকা উত্তেলন করা হয়।
সকাল ৮টায় বন্দর উপজেলা প্রশাসনের পক্ষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বি.এম. কুদরত-এ খুদা, সহকারি (ভূমি) কমিশনার ফাতেমাতুজ জোহুরা, বন্দর উপজেলা চেয়ারম্যান এম.এ. রশীদ ও বন্দর থানার অফিসার ইনর্চাজ দীপক চন্দ্র সাহা বন্দর সমরক্ষেত্র ’৭১, এর অস্থায়ী শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় পুষ্পঅর্পনের পালা। পরে বন্দর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের পক্ষে সাবেক ডেপুটি কমান্ডার বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুল লতিফ, বন্দর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান সানাউল্ল্যাহ সানু,
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সালিমা হোসেন শান্তা, বন্দর প্রেসক্লাবের পক্ষে সভাপতি এডঃ শাহ আলী খান পিন্টু ও সাধারন সম্পাদক মহিউদ্দিন সিদ্দিকী এবং বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা অস্থায়ী শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পন করেন। সকাল ৮টায় সমরক্ষেত্র মাঠে জাতীয় পতাকা উত্তেলন ও জাতীয় সংগীত পরিবেশ করা হয়। সকাল সাড়ে ৮টায় সমরক্ষেত্র মাঠে মনোঙ্গ ডিসপ্লে ও কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়। ডিসপ্লে ও কুচকাওয়াজে অংশ গ্রহন করেন বাংলাদেশ পুলিশ,
আনসার ও ভিডিপি, বন্দর ফায়ার সার্ভিস, স্কাউট, কাব সদস্য, গার্লস গাইডসহ বিভিন্ন শিক্ষিা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র/ছাত্রী বৃন্দ। বেলা ১২টায় বন্দর উপজেলা অডিটোরিয়ামে বীরমুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের সংবধর্ণা প্রদান করা হয়। বিকেল ৪টায় বন্দর সমরক্ষেত্র-৭১ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। বিকেল ৫টায় স্ব স্ব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে জাতির শান্তি,সমৃদ্ধি ও অগ্রগতি কামনা করে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। এবং হাসপাতাল, এতিম খানা ও ল্লিাহ বোডিং উন্নত মানের খাবার বিতরণ করা হয়। এ ছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি স্বায়ত্বশাসিত ভবন সমূহে আলোক সজ্জা করা হয়।