দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকমঃ বাম গণতান্ত্রিক জোটের ডাকা আধাবেলা হরতালে পুলিশের বাধা দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এসময় পুলিশের লাঠিচার্জে ১০/১২ জন নেতা আহত হয়েছে বলে দাবি করেন নেতৃবৃন্দরা।
সোমবার (২৮ মার্চ) সকালে শহরের চাষাঢ়া গোলচত্বর এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন, সিপিবি শহর কমিটির সাধারণ সম্পাদক সুজয় রায় চৌধুরী বিকু, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের কেন্দ্রীয় অর্থ সম্পাদক সুলতানা আক্তার, বাসদ ফতুল্লা ৫নং ওয়ার্ডের সদস্য সচিব মোফাজ্জল হোসেন, বাসদ সিদ্ধিরগঞ্জ থানার সদস্য সামিউল, নির্মল, আনিছ হোসেন, ছাত্রফ্রন্টের জেলার সদস্য রাহাত আহামেদ, গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের জেলার সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন, গণসংহতির সদস্য আওলাদ হোসেন ও উজ্জল।
বাম গণতান্ত্রিক জোট নারায়ণগঞ্জ জেলার সমন্বয়ক নিখিল দাস বলেন, হরতাল সমর্থনে আমাদের নেতাকর্মীরা সকাল থেকেই রাজপথে ছিল। সকালে আমরা শান্তিপূর্ণভাবে মিছিল করছিলাম। কিন্তু হঠাৎ করে সদর থানার ওসি শাহ জামানের নেতৃত্বে পুলিশ বাহিনী আমাদের ওপর হামলা করে। তাদের হামলায় আমাদের নারী কর্মীরা পর্যন্ত রক্ষা পায়নি। আমরা এই হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ জামান বলেন, তারা ককটেল ফাটিয়ে বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা করছিল। বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে পুলিশ বসে থাকবে না। আমরা দূর থেকে তাদের মিছিল থেকে বিকট শব্দের আওয়াজ শুনেছি এরপর ধোয়া দেখেছি। তখন আমরা তাদের বাধা দিয়েছি।