দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকম: বাংলাদেশ স্কাউট সোনারগাঁ উপজেলা ত্রৈবার্ষিক কাউন্সিল ( সাধারণ সভা) ২০২৩ নির্বাচন না করে সিলেকশনের মাধ্যমে কাউন্সিলর গঠন করায় শিক্ষক শিক্ষিকাদের মধ্যে শিক্ষক মধ্যে বিরুপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। তবে যারা নির্বাচনমুখী ছিলেন তাদের ভাষ্যমতে এটা এক প্রকার দূর্নীতির সামিল। সেখানে তারা এরুপ দুর্নীতির বিরুদ্ধে উপজেলা অডিটিয়ামে বেশ কিছুক্ষণ মিছিলও করে।
তবে এটাকে বাংলাদেশ স্কাউট নারায়ণগঞ্জ জেলা সাধারণ সম্পাদক ফজলুল হক ভূইয়া মন্টুর ষড়যন্ত্রের একটি অংশ বলে জানান প্রার্থীরা। নির্বাচন না করেই দৌলত রহমানকে কমিশনার হিসেবে নিযুক্ত হন। এ নিয়ে উপজেলা মাঠে বেশ কিছুক্ষণ সকল শিক্ষক ও শিক্ষিকাদের কানাগোসা করতে দেখা গেছে। দুর্নীতি করে নির্বাচিত না করে নির্বাচন না করে। দৌলত রহমানকে কমিশনার করায় সকল শিক্ষিকা ও শিক্ষকদের মধ্যে ক্ষোভ প্রকাশ করতে তীব্র নিন্দা জানান। এ ঘটনায় শিক্ষকরা ক্ষুদ্ধ হয়ে নারায়ণগঞ্জ জেলা সাধারণ সম্পাদক ফজলুল হক ভূইয়া মন্টুকে দীর্ঘ সময় পর্যন্ত অবরুদ্ধ করে রাখেন।
সকল শিক্ষকদের বাসনা নির্বাচন হইত কেন মাধ্যমে যদি গঠন করা হতো। তাহলে শফিকুল ইসলাম কাউন্সিলর নির্বাচন না হওয়ায়, ফজলুল হক ভূঁইয়া মন্টুকে অবরুদ্ধ করে শিক্ষকদের মিছিল করতে দেখা গেছে। শফিকুল ইসলাম জানান সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন হলে আমি কাউন্সিলর হতাম। দুইজন প্রার্থী ছিল এদেরকে নির্বাচন করতে না দিয়ে দৌলতর রহমানকে ডিক্লেয়ার দেয়া হয়।
এ বিষয়ে এক কমিশনার প্রার্থী জানান,তিন বছর পর পর এ কাউন্সিলর হয়। গত বছরেও আমার ক্ষেত্রে এমনটা হয়েছে। জেলা কমিটির সাধারন সম্পাদক ফজলুল হক মন্টু কতিপয় ব্যক্তির যোগসাজেসে নির্বাচন না দিয়ে সিলেকশনের মাধ্যমে তা সম্পন্ন হয়েছে। এমন অবস্থা মানতে নারাজ। এ জন্য তারা সংবাদ সম্মেলন করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।