দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকমঃ ৩০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাক্তার আবুল বাশার বলেছেন, যে তাপদাহ চলছে এতে জনসাধারণ মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ছে। কাউন্সিলর শওকত হাসেম শকু আমাকে গতকালকে ফোন দিয়েছিলেন। চাষাড়া সাধারণ মানুষের মধ্যে ঠান্ডা পানি ও স্যালাইন বিতরণ করেছেন হিটস্ট্রোক থেকে রক্ষার জন্য। আজকে খানপুর হাসপাতালে তার স্ত্রী দিপা হাসেম এসেছেন। আজ যারা এই হাসপাতালে চিকিৎসা নেয়া রোগীদের মধ্যে এক বোতল ঠান্ডা পানি ও স্যালাইন বিতরণ করবেন। এই কাউন্সিলর শকু সাহেব, করোনাকালীণ সময়ে এই হাসপাতালের সকল রকমের সুযোগ সুবিধা প্রদান করেছেন। মানুষের জন্য আপ্রাণ ভাবে সেবা চেষ্টা করেছেন।
করোনা সময় যারা মারা গেছেন তাদের দাফন সহ সকল ধরণে কাজ করেছেন। মানুষের যে কোন প্রয়োজনে তিনি কাজ করে গেছেন এবং আপ্রাণ চেষ্টা করে গেছেন। আজকেও এই গরমে মানুষ যখন অতিষ্ঠ তখন কাউন্সিলর শকু সাহেব আপনাদের পাশে দাড়িয়েছেন। তার সুস্থতা কামনা করছি।
মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল বেলা ১১টায় ৩০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের আগত চিকিৎসা নিতে আসা সাধারণ মানুষের মধ্যে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ১২নং ওয়ার্ড শওকত হাসেম শকু’র উদ্যোগে ঠান্ডা পানি ও স্যালাইন বিতরণের দ্বিতীয় দিন উদ্বোধনকালে তিনি একথা বলেন।
এ সময় কাউন্সিলর শওকত হাসেম শকু’র পক্ষে তার সহধর্মিনী দিপা হাসেম বলেন, বিগত মহামারী করোনা সময়কালীন এই হাসপাতালটি ছিলো চিকিৎসা প্রদানের স্থান। আজকেও তীব্র গরমে কাউন্সিলর শওকত হাসেম শকু ঠান্ডা পানি ও স্যালাইন নিয়ে এসেছেন। কিন্তু বিষয়টি আজকে ভিন্ন রকম। যেহেতু কাউন্সিলর সাহেব চিকিৎসার জন্য দেশের বাহিরে রয়েছেন। তার নিদের্শে চলে এসেছি মানুষের সেবা’র জন্য।
একজন কাউন্সিলর শুধু জন্মমৃত্যু নিবন্ধনে সীমাবদ্ধ থাকে না। মানুষের পাশে দাড়ানো মানুষের সাহায্য পাশে থাকা। প্রত্যেকে নিজ নিজ থেকে মানুষের সেবা করলে এই তাপদাহ থেকে মানুষ রক্ষা পেতে পারে। আপনারা কাউন্সিলর শকু সাহেবের জন্য দোয়া করবেন, তিনি যেন মানুষের পাশে দাড়াতে পারেন। আপনাদের জন্য পানি ও স্যালাইনই শুধু আগামী ফলমূল নিয়ে আপনাদের পাশে দাড়াতে পারেন কাউন্সিলর শকু।
বিতরণকালে ছিলেন, ডাক্তার মালেক, ডাক্তার দেবরাজ সহ কর্মকর্তা ও ওয়ার্ডের ফারুক আহম্মদ রিপন,আনিসুর রহমান, আব্দুর সাত্তার, ওয়ার্ড সচিব সিয়াম কাজী, আসাদুজ্জামান দোলন ও নবী হোসেন উপস্থিত ছিলেন।