দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকম: গত ২৫ আগষ্ট নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলা থেকে প্রকাশিত একটি স্থানীয় সাপ্তাহিক আমাদের রূপগঞ্জ পত্রিকার প্রথম পাতায় “রূপগঞ্জে অসহায়দের ওপর নির্যাতন দুলাল হোসেনের” শিরোনামের সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোঁচর হয়েছে। উক্ত সংবাদটিতে আমাকে জড়িয়ে কাল্পনিকভাবে মৎস ভবনে চাকুরী করি বলা হয়। কিন্তু বাস্তবিক অর্থে আমার কোন সরকারী চাকুরী নেই। সেখানে বলা হয়েছে, সম্প্রতি এলাকায় আমার দ্বারা অসহায় মানুষেরা নির্যাতনের শিকার। যা অমুলক, অসত্য, বানোয়াট ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত এবং আমার জন্যে সম্মানহানীকর। আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
উল্লেখ্য যে, আমি ছাত্রজীবনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের রাজনীতি শুরু করি। প্রথমে ঢাকার ৯৬নং ওয়ার্ড ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক, বাড্ডা থানা ছাত্রদলের আহবায়ক কমিটির সদস্য, তিতুমির কলেজ শাখার প্রাণীবিদ্যা বিভাগের সভাপতি, তিতুমীর কলেজ শাখা ছাত্রদলের আহবায়ক কমিটির সদস্য। পরে কলেজ শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সদস্য, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহ সাধারণ সম্পাদক, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহ-সভাপতি, নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য হিসেবে কাজ করি। এছাড়াও রুপগঞ্জ থানা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য এবং বর্তমানে কেন্দ্রীয় যুব দলের সদস্য, সাবেক সহ সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক তারেক রহমানের নির্দেশে ও দলীয় আদেশে সকল কর্মসূচি রাজপথে থেকে পালন করেছি। বিগত ১৮ বছরে বহু মিথ্যা বানোয়াট কল্পকাহীনির সাজানো মামলায় একাধিকবার কারাবরণের স্বীকার হয়েছি এবং গুমের শিকার পর্যন্ত হয়েছি। আমার জন্মস্থান রূপগঞ্জ উপজেলায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির হাতকে শক্তিশালী করতে নেতা কর্মীদের সাথে নিয়ে কাজ করছি।
এতে ইর্ষান্বিত হয়ে আওয়ামীলীগের কতিপয় দলছুট দালাল কুচক্রীমহল আমার বর্ণাঢ্য রাজনীতির অবদানকে ধূলিস্যাৎ করতে অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়েছে। আমার জনপ্রিয়তাকে হ্রাস করতে নানা অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে তারা। এহেন ঘৃনিত কর্মকাণ্ডে যারা লিপ্ত তাদের বিরুদ্ধে অচিরেই আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণে বাধ্য হবো।
মোঃ দুলাল হোসেন, সাবেক সহ সাধারণ সম্পাদক যুবদল, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি।