দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকমঃ দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকমঃ সাদিপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আঃ রশিদ মোল্লা অত্র ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও অবৈধ সরকারের দোসর এবং রাতের আধারে ভোট চুরি করে জোরপূর্বক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ার দখল করে, সে ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী ব্যাপক দূর্নীতি ও সরকারি কাজের বরাদ্দ আত্মসাৎ করে প্রচুর ধন সম্পত্তি ও কালো টাকার মালিক হয়েছে অভিযোগ উঠে আসছে।
সে ও তার দলের নেতাকর্মীরা এবং অত্র ইউনিয়ন পরিষদের দূর্নীতিবাজ কর্মকর্তা মিলে ইউনিয়ন পরিষদ কে দূর্নীতির আক্ষরায় ও দলীয় কার্যালয়ে পরিনত করেছে বলেও এলাকাবাসী জানান।
বিক্ষুব্ধ ছাত্র জনতা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, একটি ওয়ারিশ সনদ পত্রের জন্য অত্র ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আঃ রশিদ মোল্লা ১০০০/১২০০ টাকা গ্রহণ করে এবং একটি জন্ম সনদ সংশোধন বাবাদ পনের হাজার থেকে ১৬ হাজার টাকা গ্রহণ করে। একজন ব্যাবসায়ী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন একটা ট্রেড লাইসেন্স বাবদ ২০-৩০ হাজার টাকা নেয়।
অত্র ইউনিয়নের সচিব বাপ্পি ও কম্পিউটার ম্যান বিল্লাল চেয়ারম্যানের অপকর্ম ও দূর্নীতির কাজে সহায়তা করে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হয়ে যায়।
বিক্ষুব্ধ ছাত্র জনতার সাথে অত্র ইউনিয়নের ৫ জন মেম্বার ২ জন সংরক্ষিত মহিলা মেম্বার চেয়ারম্যান ও তার দূর্নীতির বিচারের দাবী করে সহমত প্রকাশ করে। অবিলম্বে দূর্নীতিবাজ চেয়ারম্যান ও তার কর্মকর্তাদের অপসারণের জন্য প্রশাসনের কাছে দাবী জানান।
তারা আরও বলেন, আওয়ামী লীগ দলীয় ক্ষমতা থাকা কালে চেয়ারম্যান আঃ রশিদ মোল্লা ও তার সন্ত্রাসী ভাই/ ভাতিজা আতাউর এর সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ। তার ভাতিজা সাধারণ ব্যাবসায়ী ও সংখ্যালঘুদের সম্পত্তি দখল করে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে শত কোটি টাকার মালিক বনে যায়।
এবং এই আঃ রশিদ মোল্লার নির্দেশে বৈষম্য বিরোধী সাধারণ ছাত্র জনতর আন্দোলনে অংশ গ্রহণকারীদের উপর হামলা মামলা মরদর সহ হত্যার হুমকি দেয়।
এই আঃ রশিদ মোল্লা কে অবিলম্বে অপসারণ ও বরখাস্ত করা না হলে অত্র ইউনিয়নের হাজার হাজার ছাত্র জনতা রাজপথে আন্দোলন করার ঘোষণা দেন।