দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকমঃ বিএনপি’র চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে কটুক্তিকারী পায়েল এখন বিএনপি’র বড় নেতা বনে গেছেন।
গত ৫ই আগস্ট আওয়ামী সরকারের পতন হলে আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে সুবিধাবাদী পূর্ব ইসদাইর বুড়ির দোকান এলাকার শীর্ষ সন্ত্রাসী শিমুল -জামানের সাথে মিলে নানান অপকর্মকারী পায়েল এখন বিএনপি’র বড় নেতা।
পায়েলের নেতৃত্বে এখন ইসদাইর,সস্তাপুর এলাকায় নানান অপকর্ম চলছে। মিল ফ্যাক্টরী ঝুট সেক্টর দখল সহ কিশোর গ্যাং লালন পালন করে যাচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এলাকাবাসী জানান,আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে সুবিধা বাদী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া কে নিয়ে কটুক্তি কারী মাখলালেকুল মান্নান পায়েল এখনো বহাল তবিয়তে বিএনপির নাম ব্যবহার করে নানান অপকর্ম করে বেড়াচ্ছে।
এর আগে পায়েল বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সম্পর্কে বাজে মন্তব্য করে সমালোচনার সম্মুখীন হয়েছিল। জাকির খানকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য যারা খালেদা জিয়াকে নিয়ে কটুক্তি করেছিল তাদের বিরুদ্ধে কেন? গত ২০ বছরে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হলোনা।
পায়েল খালেদা জিয়াকে নিয়ে কটুক্তি করার পর পায়েল ও তার পরিবার ব্যক্তিগত ভাবে শামীম ওসমান কাছ থেকে বিভিন্ন প্রকার সুবিধা ভোগ করতো এবং খালেদা জিয়াকে নিয়ে কটুক্তি করার পর হতে শামীম ওসমান জাতীয় সংসদ ভবনে দাড়িয়ে খালেদা জিয়া ও জিয়া পরিবার নিয়ে অশালীন ও দাম্ভিকতামুলক প্রায় বক্তব্য রাখতো।
এর দায়ভার কার?? এখন প্রশ্ন হচ্ছে শামীম ওসমান বাহিনী বিএনপির যে সকল নেতাকর্মীকে অস্ত্রের মুখে ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করে আওয়ামী লীগের মিছিল মিটিংয়ে নিত ।ঐ সকল পরিবারের উপর নির্যাতন চালাতো।
বর্তমানে পূনরায় ওই সকল বিএনপির নেতা কর্মীরা বিএনপিতে এসে বিএনপির দূর্দিনে পাশে থেকে রাজপথে আন্দোলন করাটা কি ভূল ছিল?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এলাকাবাসী জানান, পায়েলের বাড়ির সামনে কাঁচা বাজার বসিয়ে প্রতি দোকান থেকে পায়েল, জামান, শিমুল চাঁদা আদায় করে যাচ্ছে। প্রতিদিন যে চাঁদা তোলা হয় এই তিনজন ভাগবাটোয়ারা করে নেয়।
সচেতন এলাকাবাসী এই তিন সন্ত্রাসী, মাদক বিক্রেতা, চাঁদাবাজ ও কিশোর গ্যাং লিডারদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনে আইন শৃংখলা বাহিনীর প্রতি জোর দাবী জানান।