1. [email protected] : adeleallman4077 :
  2. [email protected] : The Bangla Express : The Bangla Express
  3. [email protected] : chaslegge226479 :
  4. [email protected] : christelgalarza :
  5. [email protected] : ericblackwood3 :
  6. [email protected] : faustochauvel0 :
  7. [email protected] : gabrielewyselask :
  8. [email protected] : giuseppechambers :
  9. [email protected] : Jahiduz zaman shahajada :
  10. [email protected] : justinstella26 :
  11. [email protected] : lillieharpur533 :
  12. [email protected] : mattjeffery331 :
  13. [email protected] : minniewalkley36 :
  14. [email protected] : sheliawaechter2 :
  15. [email protected] : Skriaz30 :
  16. [email protected] : Skriaz30 :
  17. [email protected] : social70a97b1c :
  18. [email protected] : social84c97032 :
  19. [email protected] : user_3042ee :
  20. [email protected] : The Bangla Express : The Bangla Express
  21. [email protected] : willierounds :
বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১০:৪৮ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট

ঘরে বসে মিলবে অনলাইনে জমির খতিয়ান : ভূমি উপদেষ্টা

দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস
  • Update Time : শনিবার, ২ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৭২ Time View

দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকমঃ ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ বলেন, আগে জমির খতিয়ান পেতে অনেক সময় লাগতো। সেটার মধ্যে অনেক ধরনের অস্বচ্ছতা ছিল। সেটা চিরতরে বন্ধ হয়ে যাবে। এখন অনলাইনে ঘরে বসে জমির খতিয়ান পেয়ে যাবে। আর জমির খাজনা নিয়ে কোন অস্বচ্ছতা থাকবে না।

শনিবার (২ নভেম্বর) বিকেলে নারায়ণগঞ্জ নবীগঞ্জ ফেরীঘাট সংলগ্ন এলাকায় ইডিএলএমএস প্রকল্পের আওতাধীন ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভূমি জরিপ কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন বিগত সময়ে সমাজের একটা বড় অংশ ভূমি জরিপের অস্বচ্ছতার কারণে ভোগান্তি হতো। সেটা থেকে চিরতরে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য এই ডিজিটাল সার্ভে। প্রজেক্টের মাধ্যমে সার্ভে করা হচ্ছে। খুঁটিনাটি থেকে শুরু করে একেবারে মিলিমিটার পর্যন্ত মাপ ঝোপ হবে। সেই তথ্য ডিজিটালে করে প্রিজার্ভ (সংরক্ষণ) করা হবে। এর ফলে জরিপ নিয়ে অস্থিরতা ও অস্বচ্ছতা আর থাকবে না। 

তিনি আরও বলেন, ‘এছাড়া ভূমি ভবনে কল সেন্টার আছে। বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের যে কেউ অভিযোগ করে জানাতে পারবেন যে তার জমির খতিয়ান পাচ্ছেন না অথবা কোন কর্মকর্তা তার খতিয়ানের কাগজ দিতে অসহযোগিতা করছে ইত্যাদি। এসব তথ্য কল সেন্টারে জানানো হলে তাৎক্ষণিকভাবে এর প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এর ফলে আমরা সমাজে যে সহযোগিতা পাবো তার ফলে সমাজে একটা বড় অংশের মামলা কমে যাবে, অস্থিরতা কমে আসবে। জমি নিয়ে দ্বন্দ্বের ফলে আত্মীয়-স্বজনদের মধ্যে যে অস্থিতরা, তা চিরতরে দূর হবে।

প্রকল্পের কাজ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘২০২৬ সালের অক্টোবরে এই প্রকল্পের কাজ শেষ হবে। এই প্রকল্পের ব্যায় ধরা হয়েছে ৩৮৩ কোটি টাকা।

তিনি বলেন, ‘এখন থেকে প্রকল্পের আওতায় এক দাগে একটি খতিয়ান হবে। আগে মূল খতিয়ান থেকে ভাগ-বাটোয়ারা নিয়ে খতিয়ানের সংখ্যা বেড়ে যেতো। এতে করে অস্বচ্ছতা ছিল। একজনের জমি অন্য জনের নামে চলে যেত। যার ফলে বিরোধ চিরতরে লেগেই থাকতো। সেগুলো এখন আর হবে না।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ভূমি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এ এস এম সালেহ আহমেদ, ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মহ: মনিরুজ্জামান, অতিরিক্ত সচিব ও ইডিএলএমএস এর প্রকল্প পরিচালক জিয়াউদ্দীন আহমেদ, নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মাহমুদুল হক, জেলা পুলিশ সুপার প্রত্যুষ কুমার মজুমদার সহ প্রমুখ।

আরও সংবাদ
© All rights reserved by The Bangla Experss
DESIGNED BY RIAZUL