দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকমঃ নির্মল দাস এক সময় ছিলেন অটো চালক। পরে নিজেকে নৃত্য পরিচালক পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন নাঁচের ক্লাবে গিয়ে শিল্পীদের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তোলেন নির্মল দাস। একপর্যায়ে কাতার,দুবাই,মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরে বিভিন্ন ক্লাবে নৃত্যের কথা বলে পাচার করে দেন। ফতুল্লার দাপা ইদ্রাকপুর এলাকার এক সন্তানের জননী বৃষ্টিকে সহ আরেকটি মেয়েকে দুবাই পাঠায়। একটি সুত্র হতে জানা যায়,ইতিপূর্বে সেখানে অনেক গুলো মেয়ে কে বিদেশে পাচার করে দেয় নির্মল দাস।
২০১৮ সালের ১৯ নভেম্বর পুলিশ নির্মল দাসকে আটক করে জেলহাজতে পাঠায়।
দীর্ঘদিন কারাভোগের পর জামিনে বের হয়ে আবারো পূরনো ব্যবসায় নিয়োজিত হয়ে পড়ে। প্রতিদিন বিকালের পর চাষাড়া শহীদ মিনারে বিভিন্ন মেয়েদের নিয়ে আড্ডা মেরে থাকে। নির্মল দাস সহজ,সরল ও গরীব মেয়েদের টার্গেট করে তাদের নাচঁ শেখানের নামে কাতার,দুবাই,সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ায় পাচার করে বিপুল টাকার মালিক বনে গেছে।
অবিলম্বে নারী পাচারকারী চক্রের হোতা নির্মল দাসের বিরুদ্ধে তদন্ত সাপেক্ষ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী প্রতি জোর দাবী জানান সচেতন মহল।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত নির্মল দাসের ব্যবহৃত মুঠোফোনে (০১৯৫৪৬৪০৫@@) জানতে চাইলে তিনি বলেন,ভাই এটা মিথ্যা কথা। ২০১৮ সালে ঢাকায় একটি মিথ্যা অভিযোগের সুত্রে আমি ২ বছর জেল খেটেছি। তার পর থেকে আমি আর নাচ শিখাই না। তাছাড়া বর্তমানে আমি আগের পেশায় নেই।