দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকম: ইফতারে শরবতে গুড়ের বাজারে খেজুরের গুড়ের তুলনায় আখের গুড়ের চাহিদা বেশি বলে জানায় গুড় ব্যবসায়ীরা। সে সাথে মিলের মুড়ি থেকে হাতের বানানো মুড়ির চাহিদাও একটু বেশি বাজারে।
বৃহস্পতিবার(২৯ এপ্রিল)সকালে নারায়ণগঞ্জের পাইকারি বাজার দিগুবাবুর বাজারে গিয়ে জানা যায় এ তথ্য।
গুড় বাজার ঘুরে দেখা যায় আখের গুড় ৮০টাকা থেকে শুরু করে ১০০টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে গুড় কিন্তু খেজুরের গুড় ১২০টাকা ধরে।যার ফলে সহজলভ্য আখের গুড় ৮০টাকা কেজির গুড়ের চাহিদা বেশি।
গুড় ব্যবসায়ী কালাম জানায়, রমজানে ইফতারে শরবতের জন্য গুড়টা ব্যবহার করে বাঙালীরা।তবে বাজারে আখের গুড়, খেজুরের গুড় পাওয়া যায়।এর মধ্যে আখের গুড় ৮০-১০০টাকা কেজিতে বিক্রি করা হয়।
চিনি মিশানো গুড় যেটা সেটা আমরা ৮০টাকা কেজিতে বিক্রি করি।খেজুরের গুড় ১২০টাকা কেজি।তবে খেজুরের থেকে আখের গুড়ের চাহিদা একটু বেশি।
অন্যদিকে মুড়ি ও চিরার বাজার ঘুরে জানা যায় মিলের তৈরী মুড়ি থেকে হাতের তৈরী মুটির চাহিদা বেশি।মিলের তৈরী মুড়ি ৬০-৭০টাকা কেজি ধরে বিক্রি হয় এবং হাতের তৈরী মুড়ি ১৪০টাকা কেজিতে বিক্রি হয়।তবুও হাতের তৈরীর মুড়ির চাহিদা বেশি গ্রাহকদের কাছে।
অনেকে ইফতারে চিড়াটা খুবিই পছন্দ করে তাই বাজারে আমোন ধান, বোরো, নাজিরশাইল ধানের চিড়া পাওয়া যায়। চিড়াও ৮০টাকা থেকে শুরু করে ১৪০টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে বলে জানায় বিক্রেতারা।