দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকম: সোনারগাঁয়ের ঝাউচর এলাকায় ২০ লাখ টাকা চাদাঁ না দেয়ায় বাড়িতে প্রবেশ করে মামুন নামে একজনকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করেছে চাদাঁবাজরা। এ ঘটনায় আহত মামুনের বোন মোসা.আমেনা খাতুন সোনারগাঁ থানায় সুমনগংদের বিরুদ্ধে একটি অীভযোগ দায়ের করেছেন।
মো.মোতালেবের স্ত্রী আমেনা খাতুন অভিযোগে উল্লেখ করেন যে, বিবাদীরা সবাই মাদকাসক্ত ও মাদক বিত্রেতা এবং সন্ত্রাসী ও ভুমিদস্যু প্রকৃতির লোক। গত ২৩ তারিখ রাতে আবদুল মতিনের ছেলে মো.সুমন আমার কাছে ২০ লাখ টাকা চাদাঁ দাবী করেন। পরের দিন সকাল ১০টার মধ্যে তাদের দাবীকৃত টাকা না দিতে পারায় ১নং বিবাদী সুমনের নির্দেশে বাতনের ছেলে নাজমুল, মতিনের ছেলে শাহজালাল,বাবুলের ছেলে আশরাফুল,জিয়াসমিনের ছেলে কাউসার,বাতেনের স্ত্রী নাজমা,করম আলীর ছেলে মতিন,সৈয়দ আলীর ছেলে আজিমউদ্দিন,আজিমুদ্দিনের ছেলে আলমগীর ও বাবুল,মতিনের স্ত্রী শানুসহ অজ্ঞাতনামা আরো ১৫জন মিলে আমার বাড়িতে পিস্তল ও অন্যান্য অস্ত্রসহ নিয়ে প্রবেশ করে আসবাবপত্র ভাংচুর করে।
৩নং আসামী আমার চুলের মুঠি ধরে টেনে হিচড়ে লোহার পাইপ দিয়ে এবং ৪ ও ৫নং আসামী এলোপাতারি আমাকে মাথায় আঘাত করে। এ সময় ১নং আসামী আমাকে বলেন,টাকা দে নাইলে তোরে খারাপ কাজ করমু এবং মাইরা পানিতে ভাসিয়ে দিমু। আমাকে বাচাঁতে আমার ছোটভাই এগিয়ে আসলে তাকে ছেনা দিয়ে এলোপাতারি কোপায়। এবং আমার বয়স্ক মা’য়ের উপরও তারা হামলা চালায়।
আমার ছোটভাই মামুন বর্তমানে গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীণ রয়েছে। তাদের হামলা ও নির্যাতনে আমি ভয়ে টাকার কথা বললে তারা আমার ঘরে রক্ষিত ড্রামের তালা ভেঙ্গে ১০ লাখ টাকা ও ৩ ভরি স্বর্নালংকার নিয়ে যায়। যাওয়ার সময় তারা আমাদের হুমকী প্রদান করে বলে,তোরা যদি এবিষয়ে আইনের আশ্রয় নিস বা বিচার চাস তাহলে তোদেরকে কেটে মেঘনা নদীতে ভাসিয়ে দিবো। তর একটা ভাগিনাকে গুম করেছি একেক করে সবগুলোকে গুম করে ফেলবো।