দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকম: নারায়ণগঞ্জ শহরের প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী মোঃ জয়নাল আবেদীন তার বিরুদ্ধে নিরীহ বাক প্রতিবন্ধি মোঃ ওমর ফারুকের বসতবাড়ি জোর পূর্বক খল, লুটপাট সহ উচ্ছেরে ঘটনায় মিথ্যা অপপ্রচার এবং স্বরযন্ত্রমূলক ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছেন।
ব্যবসায়ী মোঃ জয়নাল আবেদীন জানান, তিনি বাংলাদেশ সরকারের বাৎসরিক ৩০/৪০ লক্ষ টাকা আয়কর প্রদান করেন। তার ভোগ খলীয় খানপুর ‘ম’ খন্ড মেীজার আর.এস ৮১৭ নং াগের ৩০.১৬ শতাংশ, আর.এস ৮১৬ নং াগের ৯০ শতাংশ এবং আর.এস ৮১৯ নং াগের ১০.৫০ শতাংশ সম্পত্তি একুনে মোট প্রায় ৫০ শতাংশ সম্পত্তি ভবন নির্মানের জন্য কনষ্ট্রাকশন এর কাজ করছেন। সম্পূর্ন কাল্পনিক ও স্বরযন্ত্রমূলক একটি ঘটনা সাজিয়ে ২৬৯/৩ শহরের বিবি রোডের ওমর ফারুকের স্ত্রী নাজমা বেগম তার বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানায় মামলা ায়ের করেন হয়রানি করার উদ্দেশ্যে। বিগত ২০২০ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর নাজমা বেগম তার বিরুদ্ধে অপর একটি মিথ্যা চাাঁবাজি মামলা ায়ের করেন। পূণরায় তার বিরুদ্ধে ওই একই মিথ্যা কাহিনী উল্লেখ করে সর মডেল থানায় আরো একটি মামলা রুজু করেন। এরপর একই কাহিনী উল্লেখ করে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ ায়ের করেন।
সেখানে খো যায় বিগত ২৮/০৯/২০২০ ইং তারিখের এজাহারের বর্ণনা এবং ০৪/০১/২০২১ইং তারিখের অভিযোগের বর্ণনা একই। তিনি আরো জানান, গত ১৬/১১/২০২০ইং তারিখে পুলিশ সুপার বরাবর উক্ত ূর্ধর্ষ মহিলা নাজমা বেগম এর বিরুদ্ধে আমি একটি আবেন করি। যার প্রেক্ষিতে পুলিশ সুপার এ.এস.পি (ক) সার্কেলকে বিষয়টি দেখার জন্য বলেন। তিনি বিষয়টি গুরত্বের সহিত গ্রহন করে ওই দিন একটি নোটিশ প্রেরন করেন। সেখানে উভয় পক্ষকে নির্দেশ প্রদান করা হয়েছিল ১৯/১১/২০২০ইং তারিখ ুপুর ২টার সময় তার দপ্তরে উপস্থিত হয়ে নিজ নিজ বক্তব্য প্রান করার জন্য। পরবর্তীতে নামজ বেগম উপস্থিত না হওয়ায় ওই দিন বিকাল ৫টায় নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল ানায় উপস্থিত করান এবং পরবর্তীতে আবারো বসার কথা বলেন। পরবর্তী তারিখে নাজমা বেগম তার আইনজীবি উপস্থিত না হওয়ায় আবারো তারিখ দেওয়া হয়।
গত ১২/০১/২০২১ ইং তারিখে জয়নাল আবেদীন তার আইনজীবী সহ উপস্থি হয়ে এসপি কর্যালয়ে নাজমা বেগমের আসার জন্য প্রায় ২ ঘন্টা অপেক্ষা করে। তিনি আরো জানান, তার বিরুদ্ধে ১৩/০১/২০২১ইং বুধবার ূর্ধর্ষ মহিলা নাজমা বেগম তার বোবা স্বামী সহ কিছু প্রতিবন্ধিরেকে ভুল বুঝিয়ে জেলা প্রশাসকের প্তরের সামনে মিথ্যা মানববন্ধন সাজিয়ে বক্তব্য য়ে। নাজমা বেগম তার স্বামী বোবা হওয়ার সুযোগ নিয়ে প্রশাসনের সহানুভুতি আদায় করে বার বার আমার বিরুদ্ধে মামলা করার স্বরযন্ত্রে লিপ্ত হচ্ছেন।
তার একমাত্র অস্ত্র হলো আবেগ ও সহানুভুতি। আমাকে কিভাবে হেয় করা যায়, আমাকে বিভাবে পুলিশ দিয়ে হয়রানি করা যায় এই চেষ্টায় লিপ্ত থাকে ূর্ধর্ষ এই নারী নাজমা বেগম। নাজমা বেগমের একটাই উদ্দেশ্য আর সেটা হলো আমার কাছ থেকে আর্থিক ফয়া লুটে নেয়ার।