1. [email protected] : The Bangla Express : The Bangla Express
  2. [email protected] : christelgalarza :
  3. [email protected] : gabrielewyselask :
  4. [email protected] : Jahiduz zaman shahajada :
  5. [email protected] : lillieharpur533 :
  6. [email protected] : minniewalkley36 :
  7. [email protected] : sheliawaechter2 :
  8. [email protected] : Skriaz30 :
  9. [email protected] : Skriaz30 :
  10. [email protected] : The Bangla Express : The Bangla Express
  11. [email protected] : willierounds :
শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ১২:৩১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
ফতুল্লা মডেল রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি-রফিকুল্লাহ রিপন,সম্পাদক-এএস মনিকা ইসলামপুর পৌর মেয়রের বরখাস্ত স্থগিতে হাইকোর্টের আদেশ বহাল ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভূমি জরিপ ও ভূমি ব্যবস্থাপনা কার্যক্রমের উদ্বোধন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে প্রশাসন বদ্ধপরিকরঃ জেলা প্রশাসক এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ ৫ অর্জন করেছেন রাশেদ কন্যা আফরিন সোনারগাঁ গোপেরবাগ পশ্চিমপাড়া হতে সনমান্দি আমিন মার্কেট সংযোগ সড়কের বেহাল দশা! এসএসসি পরীক্ষায় সাংবাদিক কন্যার জিপিএ ৫ অর্জন নাসিক ২৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সামসুজ্জোহা বরখাস্ত আয়বহির্ভূত সম্পদের অভিযোগে দুদকের মামলায় শ্রীঘরে সাবেক এমপি গিয়াস সোনারগাঁয়ে অ্যাম্বুলেন্স থেকে ৬০ হাজার ইয়াবাসহ আটক ১

বন্দরে পাষন্ড স্বামীর অত্যাচারে গৃহবধু জোসনা গুরুতর জখম

দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস
  • Update Time : শনিবার, ৫ মার্চ, ২০২২
  • ৭৬ Time View
nirjaton
ফাইল ফটো

দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকমঃ  বন্দরে মাদক সেবী স্বামীর অমানষিক শারিরীক নির্যাতনের শিকার নিরিহ গৃহবধু জোসনা বেগম(২৫)।

শুক্রবার দিবাগত রাত ৮টায় মুছাপুর ইউনিয়ন চাপাতলী এলাকায় পারিবারিক কলহের জের ধরে গৃহবধু জোসনা বেগমকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে পাষন্ড স্বামী রহিম মিয়া।

এ ব্যাপারে নির্যাতিত গৃহবধু জোসনা বেগম বাদী হয়ে স্বামী রহিম মিয়াকে আসামী করে বন্দর থানায় একটি অভিযোগ করেন।

গৃহবধু জানান, আমি জোসনা বেগম। মুছাপুর ইউনিয়নের চাপাতলী গ্রামের বাসিন্দা। ৭বছর পূর্বে বড় সাধ করে আমার পিতা মৃত আবু বকর মিয়া আমাকে লাঙ্গলবন্ধ তাজপুর এলাকার মান্নান মিয়ার ছেলে রহিমের সাথে ইসলামিয়া শরিয়া মোতাবে বিবাহ দেয়।

আমার গায়ের রং একটু কালো বলে অনেক খোটাও শুনতে হত আমাকে। দিন গড়িয়ে মাস গেল। মেয়ে হয়ে জন্মেছি সংসার তো করতেই হবে। আমার স্বামী মাছ মারার টেটা তৈরীর শ্রমিক ছিল। তার কাজ তেমন না থাকায় আমি কাগজ দিয়ে ঠুস তৈরীর কাজ করে স্বামীকে সহযোগিতা করে থাকি।

এরমধ্যে আমাদের সংসারে দুটি সন্তানের জন্ম হয়। তারপরও শ্বশুরালয়ে স্বামী বকুনী খেতাম প্রায় সব সময়ই। দুটি সন্তানের কথা খেবে নিরবে নইছিলাম সব অত্যাচার। এরমধ্যে স্বামীর আবদারের প্রেক্ষিতে পিত্রালয় থেকে ৪০হাজার টাকা এনে দিলাম স্বামীর ব্যবসমার কাজের জন্য। কিš‘ এতেও মন পেলামনা স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকদের। মাঝে মাঝে স্বামী আমার নেশা করে বাড়িতে এসেই আমাকে মারধর করত। প্রতিবাদ করলে তো আমার উপর নেমে আসত নির্যাতনের খড়গ।

গতকাল ছিল শুক্রবার। সন্তানদের নিয়ে ঘরে শুয়ে ছিলাম। স্বামী আমার রাতে দরজা ঠুকঠুক শব্দ করতে লাগল। দরজা খুলতে একটু দেরি হওয়ায় আমার দু’গালে কষে চড় মারল। আমি প্রতিবাদ না করে শুধু বললাম নেশা করে এসে আবার হাত তুলছ কেন। কোন কিছু বুঝে উঠার আগেই চকির নিচে থাকা হাতুরী দিয়ে আমাকে মূখে, পিঠে বেধরক পিটাল।

আমি চিৎকার দিয়ে জষবস্থায় অজ্ঞান হয়ে গেলে পরে জ্ঞান ফিরলে দেখি আমি (বন্দর উপজেলা স্বাস্ব্যকমপ্লেক্সে) হাসপাতালের বেডে শুয়ে আছি। পাশে আমার মা ও ভাইয়েরা। পরে আমি থানায় গিয়ে আমার স্বামীর বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ করি।

আরও সংবাদ
© All rights reserved © 2019 LatestNews
DESIGNED BY RIAZUL