শহর প্রতিনিধি
দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকম: সাম্প্রতিক বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ প্রকাশ্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে বিভিন্ন ধরনের কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য প্রদান করার প্রতিবাদে ও পরিকল্পিত ভাবে দেশকে অস্থিতিশীল করার চক্রান্ত রুখে দিতে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (৪ জুন) বেলা ১২ টায় নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে জেলা ও মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের উদ্যোগে এ বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জাতীয় কমিটির সদস্য এড. আনিসুর রহমান দিপু।
প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, এখন জুন মাস চলছে, আর এ মাসেই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জন্ম হয়েছিলো। আর এ মাসেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করতে যাচ্ছেন। শুধু তাই নয়, কর্ণফুলি টানেল, মেট্রোরেল সহ বিভিন্ন প্রকল্পগুলো দৃশ্যমান হচ্ছে। এতে করে বিএনপির নেতাকর্মীদের মনে জ্বালা ধরেছে।
তারা কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে স্লোগান দেয়, ১৫ আগষ্টের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। এর মানে কি ? এর মানে হচ্ছে তারা স্বাধিনতা বিরোধী। কারন ১৫ আগষ্ট হচ্ছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী। কিন্তু আমরা হচ্ছি স্বাধীনতার স্বপক্ষের। তাইতো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিএনপির কোন মিটিং মিছিলে আপনারা বাঁধা দিবেন না। কারন আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি।
বিক্ষোভ সভা নারায়ণগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে ও মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা কায়কোবাদ রুবেলের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন, জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, কৃষক লীগ নেতা শরীফুল ইসলাম লিটন, আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ার হোসেন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গোলাম কিবরিয়া খোকন, আল-আমীন, সাঈফুর রহমান সুমন,
নেকবর হোসেন নাহিদ, শামসুজ্জামান সামসু, এড. আমীর, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা শরীফুল ইসলাম শফিক, রফিকুল ইসলাম মিন্টু, সাত্তার হোসেন, আতিকুর রহমান গার্নেল, মেরাজ আহমেদ দিপু, ইমন, জনি, বন্দর থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা আব্দুল আলী, আড়াইহাজার থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা ইসমাঈল হোসেন, রুপগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা আনিসুল হক খোকন, জোবায়ের হোসেন জুয়েল, বিপ্লব, মোতাহার হোসেন নাদিম সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।