দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকম: আসন্ন নাসিক নির্বাচনে ২৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী আবুল কাউছার আশা তার প্রচারোনায় গিয়ে প্রতি নিয়তই ভোটারদের ভালবাসায় সিক্ত হচ্ছেন। এযেন হারিয়ে যাওয়া প্রিয়জনকে আবার কাছে ফিরে পাওয়ার মত অবস্থা।
অনেক ভোটার তাকে দেখে আবেগে আপুøত হয়ে পরছেন, আবার কেউ বা তাকে জরিয়ে ধরে কেঁদে ফেলছেন। আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা সকলের মুখেই আনন্দের হাসি। এ যেন বহুদিন পর বন্দি দশা থেকে মুক্তি হবার সুবাত বইছে ভোটারদের মাঝে।
নির্বাচনী প্রচারনায় যাওয়ার পর অনেকেই তাকে গ্রহন করছেন ফুলের শুভেচ্ছা দিয়ে। আবার কেউ বা ফুলের পাপড়ি ছিটিয়ে শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন। আর অবুঝ শিশুরা তার নিজের ভাগের চকলেট দিয়ে আবুল কাউছার আশাকে স্বাগত জানাচ্ছেন।
সেই সাথে শ্লোগান হচ্ছে “মানুষ ভাল কাউছার ভাই, যোগ্য নেতা কাউছার ভাই, ২৩নং ওয়ার্ডের মাদক নিমূল ও যুব সমাজকে রক্ষা করতে কাউছার ভাইয়ের কোন বিকল্প নাই” তাই আমরা সকলে এই ওয়ার্ডের উন্নয়নের জন্য ঠেলা গাড়ি মার্কায় ভোট চাই। এ যেন নিজের খেয়ে কাউছারের জন্য নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন ভোটাররা।
শুক্রবার (৩১ ডিসেম্বর) দিনভর প্রচারনার সময় এ সব দৃশ্য দেখা মিললো।
এদিকে আশাকে দেখে ভোটারদের এই সুন্দর ও সম্মান জনক আচরনের দৃশ্য দেখে বিষয়টি নিয়ে ভোটারদের সাথে আলোচনা করলে তারা বলেন, আশা তো আমার নাতির বয়সের কিন্তু তার চাল চলন কথা বার্তা একেবারেই তার দাদা জালাল হাজ¦ীর মত।
জালাল হাজ¦ী ছিলেন আমাদের বন্দর বাসীর জন্য আল্লাহর রহমত স্বরুপ। তিনি আমাদের জন্য অনেক কিছু করে গেছেন। তার ছেলে আবুল কালামও বন্দরের উন্নয়নে নিরলশ পরিশ্রম করেছে। জালাল হাজীর ভাতিজা মুকুলও একই কায়দায় আমাদের সেবা দিয়েছেন এখনও বিভিন্ন ভাবে দিয়ে যাচ্ছেন।
এই পরিবারটি সব সময় বন্দরবাসীর কল্যানে কাজ করে যাচ্ছেন। সেই পরিবারের সন্তান আশা সেও সব সময় চেষ্টা করেন আমাদের পাশে থাকার। বিগত লকডাউনে তার কাছে আমাদের এলাকাবাসীকে যেতে হয়নি। আশা দিনরাত পরিশ্রম করে আমাদের পাশে থেকেছে।
গতবার সিটি নির্বাচনে আশা প্রার্থী হয়েছিলো আমরা তার সাথে বৈঈমানী করি নাই। কারন এই পরিবারের সাথে বন্দরের মানুষ কখনই বৈঈমানী করে না। ক্ষমতার বলে ফলা ফল উল্টাইয়া লায়। আমরা আশার মাঝে তার দাদা জালাল হাজ¦ীরে খুজে পাই। তাই বুড়া-জুয়ান-শিশু সবাই আশাকে এতো ভালবাসা দিচ্ছে।