1. [email protected] : adeleallman4077 :
  2. [email protected] : The Bangla Express : The Bangla Express
  3. [email protected] : chaslegge226479 :
  4. [email protected] : christelgalarza :
  5. [email protected] : declanraine :
  6. [email protected] : ericblackwood3 :
  7. [email protected] : ernestorandolph :
  8. [email protected] : faustochauvel0 :
  9. [email protected] : gabrielewyselask :
  10. [email protected] : giuseppechambers :
  11. [email protected] : Jahiduz zaman shahajada :
  12. [email protected] : justinstella26 :
  13. [email protected] : lillieharpur533 :
  14. [email protected] : mattjeffery331 :
  15. [email protected] : minniewalkley36 :
  16. [email protected] : mmqdarnell :
  17. [email protected] : sheliawaechter2 :
  18. [email protected] : sherrillbaskin :
  19. [email protected] : Skriaz30 :
  20. [email protected] : Skriaz30 :
  21. [email protected] : social70a97b1c :
  22. [email protected] : social84c97032 :
  23. [email protected] : user_3042ee :
  24. [email protected] : The Bangla Express : The Bangla Express
  25. [email protected] : willierounds :
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:৫৭ অপরাহ্ন

গরিবের কেনাকাটার ভরসা ফুটপাত

দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস
  • Update Time : রবিবার, ১ মে, ২০২২
  • ১১২ Time View

দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকম: নারায়ণগঞ্জ শহরের ফুটপাতের কাপড়ের  দোকানগুলোতে এখন উপচে পড়া ভিড়। ঈদের কেনাকাটার শেষ পর্যায়ে এসে নিম্ন আয়ের মানুষের কাপড়-চোপড় কেনার একমাত্র ভরসাস্থল ফুটপাতের দোকান।

রোববার (১ মে) শহরের বঙ্গবন্ধু সড়কে ও কালিবাজার এলাকায় রাস্তার গা-ঘেঁষে বসা দোকানগুলো দেখতে গেলে চোখে পড়ে কেনাবেচার জমজমাট চিত্র। দিনমজুর, রাজমিস্ত্রির হেলপার, রিকশাচালক ও মাটি কাটার শ্রমিক শ্রেণির লোকজন ছেলে মেয়েকে নিয়ে এসেছেন কম পয়সায় ঈদের কাপড়-চোপড় কিনতে। দোকানিরাও বেশ উদ্যম নিয়ে বিক্রি করেছেন পোশাক।

কথা হয় দিনমজুর জাফর শেখের সঙ্গে। দুই ছেলেমেয়ে নিয়ে এসেছেন তিনি। ৬০০ টকায় তাদের জামা কিনেছেন। নিজের জন্য কিনেছেন একটি লুঙ্গি। স্ত্রীর জন্য কম দামে কাপড় খুঁজছেন। তার ছেলেমেয়েরা জামা পেয়ে খুব খুশি।

কোনবাড়ির রাজমিস্ত্রির সহকারী হাশেম আলী নিজের ঈদের নামাজ পড়ার জন্য ৫৫০ টাকায় একটি পাঞ্জাবি কিনেছেন। এবারের ঈদে আর নতুন কোনো কাপড় কেনা সম্ভব নয়। করোনাকালের দেনা শোধ করতেই হিমশিম খাচ্ছেন বলে জানালেন হাশেম।

ফুটপাতের দোকানি শফিকুল ইসলাম জানালেন, গেল দুই বছর ঈদের সময় মানুষের দুঃসহ অবস্থা ছিল। নতুন কাপড় কেনা সম্ভব হয়নি তাদের। এবার ঈদের চেহারা ভিন্ন। এভার টাকা দার নিয়ে দোকান সাজিয়েছিলেন। অর্ধেকের বেশি বিক্রি হয়েছে। আগামী দুই দিনে অবশিষ্ট কাপড় বিক্রি হয়ে যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করলেন তিনি। যদি এভার ঠিক মতো দোকান দাড়ি করতে পাড়ি তাহলে কিছুটা লাভ হবে বলে আসা করছি।

আরও সংবাদ
© All rights reserved by The Bangla Experss
DESIGNED BY RIAZUL