1. [email protected] : adeleallman4077 :
  2. [email protected] : The Bangla Express : The Bangla Express
  3. [email protected] : chaslegge226479 :
  4. [email protected] : christelgalarza :
  5. [email protected] : declanraine :
  6. [email protected] : ericblackwood3 :
  7. [email protected] : ernestorandolph :
  8. [email protected] : faustochauvel0 :
  9. [email protected] : gabrielewyselask :
  10. [email protected] : giuseppechambers :
  11. [email protected] : Jahiduz zaman shahajada :
  12. [email protected] : justinstella26 :
  13. [email protected] : lillieharpur533 :
  14. [email protected] : mattjeffery331 :
  15. [email protected] : minniewalkley36 :
  16. [email protected] : mmqdarnell :
  17. [email protected] : sheliawaechter2 :
  18. [email protected] : sherrillbaskin :
  19. [email protected] : Skriaz30 :
  20. [email protected] : Skriaz30 :
  21. [email protected] : social70a97b1c :
  22. [email protected] : social84c97032 :
  23. [email protected] : user_3042ee :
  24. [email protected] : The Bangla Express : The Bangla Express
  25. [email protected] : willierounds :
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৩১ পূর্বাহ্ন

বন্দরে জমে উঠেছে শীতের পিঠা বিক্রি

দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস
  • Update Time : শনিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ১০৫ Time View
bondhor

বন্দর প্রতিনিধি মো: সহিদুল ইসলাম শিপু,

দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকম: নারায়ণগঞ্জ বন্দরে বিকাল হতেই বাড়তে থাকে শীতের প্রকোপ। সন্ধ্যা নামার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় কনকনে শীত। এমন পরিবেশে শীতের পিঠা খেতে কার না ভালো লাগে। কাজের ব্যস্ততায় অনেকের বাসায় পিঠা তৈরি করতে পারেনা আবার অনেকেই পিঠা তৈরি করতেই পারেনা।

তাই শীতের বিকাল কিংবা সন্ধ্যার হিমেল হাওয়ায় খোলা আকাশের নিচে দাঁড়িয়ে পিঠা খেতে অনেকেই ভিড় জমাচ্ছে বন্দরের বিভিন্ন এলাকার অলিগলিতে গড়ে উঠেছে অসংখ্য পিঠার দোকান গুলোতে। অনেকেই পরিবারের জন্য দোকান থেকে পিঠা নিয়ে বাসায় বসেই পরিবারের সঙ্গে শীতের পিঠার স্বাদ নিচ্ছেন।

বন্দরবাসীর শীতের পিঠার চাহিদাকে কেন্দ্র করে অলিগলিতে গড়ে উঠেছে অসংখ্য পিঠাপুলির দোকান। শীত আসার সঙ্গে সঙ্গে অনেকেই মৌসুমি পেশা হিসাবে সড়কের পাশে অস্থায়ীভাবে পিঠা বিক্রি করছেন।

বন্দর বাবুপাড়া, সোনাকান্দা, একরামপুর, নবীগঞ্জ, মদনপুর, মদনগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকায় সরেজমিন দেখা যায়, গরম গরম ভাপা পিঠা নামছে মাটির চুলা থেকে। ক্রেতারা সারিবদ্ধ হয়ে পিঠা কিনছেন। কেউ নিয়ে যাচ্ছেন। কেউ আবার দাঁড়িয়ে খাচ্ছেন। কোনো চুলায় ভাপাপিঠা, কোনোটিতে চিতই, কোনোটিতে ডিম বা অন্য কোনো পিঠা। শীত যতই বাড়ছে এসব পিঠাপুলির দোকানগুলোতে ভিড় বাড়ছে। দোকানগুলোয় পিঠার পাশাপাশি থাকছে হরেক রকম ভর্তা।

প্রতিদিন বিকাল থেকেই পিঠা বিক্রির ধুম পড়ে সড়কের পাশে অস্থায়ীভাবে গড়ে ওঠা দোকানগুলোয়। সন্ধ্যা হলেই বেড়ে যায় ক্রেতা সমাগম, যা মধ্যরাত পর্যন্ত থাকে। রসুন-মরিচবাটা, ধনিয়াপাতা বাটা, শুঁটকি, কালোজিরা, সর্ষে ভর্তাসহ নানা রকম উপকরণ মিলিয়ে বিক্রি করা হয় চিতই পিঠা। এর মধ্যে ভাপা আর চিতই পিঠার কদর বেশি। প্রতিটি বিক্রি হয় ৫ থেকে ১০ টাকা আর ডিম পিঠি ২৫ টাকা করে।

বন্দর বাবুপাড়া বাজার এলাকার পিঠা বিক্রেতা শামিমের মা বলেন, বছরের এই সময়টা শীতকালীন পিঠার বিক্রি বেশি হয়। আমি প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ কেজি চাল দিয়ে চিতই ও ভাপা পিঠা তৈরি করি। আর চিতই পিঠা খাওয়ার জন্য বিভিন্ন পদের ভর্তা তৈরি করি এতে লাভও ভালো হয়।

সেখানে গরম চিতই পিঠার জন্য অপেক্ষমান মো: বিল্লাল হোসেন জানান, শীতে চুলার পাশে বসে পিঠা খাওয়ার যে ছবি আমাদের চোখে এখনো ভেসে ওঠে, বর্তমানে তার দেখা মিলে না এরা আছে বলে একটু পিঠা খাওয়ার সুযোগ পাই।

আরও সংবাদ
© All rights reserved by The Bangla Experss
DESIGNED BY RIAZUL