দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকম: নারায়ণগঞ্জ বন্দরে নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদ কার্যালয় সাইনবোর্র্র্ড নিয়ে বিভ্রান্তিতে সাধারন মানুষ। নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদের সদর ও বন্দর ২ নং ওয়ার্ডের সদস্য মাসুম আহম্মেদ একটি ভুল সাইনবোর্র্ড লাগিয়ে বিভ্রান্ত করছে সাধারন মানুষকে। মাসুম আহম্মেদ জেলা পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হয়ে এলাকায় নিজেকে বড় ক্ষমতাশালী বলে দাবি করে বেড়াচ্ছে বলে জানান একাধিক ব্যাক্তি।
৬ ফেব্রুয়ারী (সোমবার) সকালে বন্দর উপজেলার লাঙ্গলবন বাসস্টান্ড সংলগন্ন ঢাকা চট্রগ্রাম মহাসড়কের পাসে দেখা যায় নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদ কার্যালয় এর সাইনবোর্ড। এবিষয়ে এলাকাবাসির সাথে আলাপ করলে তারা জানান, জেলা পরিষদের নির্বাচনে মাসুম আহম্মেদ সদর ও বন্দর ২ নং ওয়ার্ডের সদস্য নির্বাচিত হওয়ার কিছু দিন পর থেকে তিনি এ সাইনবোর্ড টানিয়েছে। এ সাইনবোর্ডের কারনে অনেকে বিভ্রান্তিতে পরছে এটাকে নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদের কার্যালয় মনে করে। এলাকাবাসি আরো বলেন মাসুম আহম্মেদ জেলা পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হয়ে এলাকায় নিজেকে ১০টা চেয়ারম্যানের চেয়া বেশি ক্ষমতাশালী বলে বেড়াচ্ছে।
সেই ক্ষমতায় এ সাইনবোর্ড টানিয়ে জমি দখল নিয়েছে, যেখানে নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদ কার্যালয় এর সাইনবোর্ড টানিয়েছে সেই জমির মালিক মাসুম আহম্মেদ না সেই জমির মালিক অন্য জন তিনি এ জমি দখল করেছে এখানে হাসপাটাল করবে। মাসুম আহম্মেদ এ কার্যালয়ে ঠিক মত আসেনা।
এব্যাপারে নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদের সদর ও বন্দর ২ নং ওয়ার্ডের সদস্য মাসুম আহম্মেদ বলেন, এ কার্যালয় আমার ব্যাক্তিগত। জনগনের বিভ্রান্তির কথা তার কাছে জানতে চাইলে তিনি কিছু না বলে ফোন রেখে দেন।
এব্যাপারে নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান চন্দন শীল বলেন, নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদ কার্যালয় একটাই। কোন সদস্য যদি নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদ কার্যালয় এর সাইনবোর্ড টানিয়ে থাকে তা ঠিক করেনি। তার উচিৎ সেই সাইনবোর্ড খুলে ফেলা, তা না হলে তার জবাব তার নিজেরই দিতে হবে।