দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকমঃ কোটা সংস্কার আন্দোলনের মাধ্যমে শত শহীদের রক্তে অজিত এ বাংলাদেশ যেখানে এখানো সাধারন শিক্ষার্থীদের রক্তের গন্ধ যায়নি। কিন্তু সেই স্বাধীন সমাজে বৈপরোয়া হয়ে উছেঠে ফতুল্লা থানাধীন মাসদাইর গুদারাঘাটসহ বেশ কিছু এলাকায় বহু আলোচিত নারী মাদক ব্যবসায়ী পারুলি ওরফে পারুলের (৪২) যার নিয়ন্ত্রেনে রয়েছে পুরো এলাকার মাদক ব্যবসা।
একাধিক সূত্রে জানা যায়, মাসদাইর এলাকায় দুইটি হাই স্কুল সহ বেশ কিছু মাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে। আর সুজুকটাই ব্যবহার করে মাদক ব্যবসা পরিচালনা করেছে ও ছোট ছোট ছেলে ও কিশোর বয়সের ছেলেদের হাতে তুলে দিচ্ছে নানা ধরনের মাদক। তবে ফতুল্লা থানা ও ডিবি পুলিশের একার্ধীক কর্মকর্তা ও নাম ধারী কিছু সাংবাদিকে ম্যানেজ করেই নাকি মাদক ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে পারুলি ওরফে পারুল।
নির্দিষ্ট সেলসম্যান দেলু সহ বেশ কয়েকজন এর ধারা সকাল থেকে মধ্যে রাত অবদি চলে পারুলের এই মাদক বানিজ্য। তবে জেলার গোয়েন্দা পুলিশ ডিবি এসআই শাফিউল আলম তাকে বেশ কয়েকবার আটক করেন এবং তার কিছুখন পরেই তাকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
তবে এলাকাবাসীর সুত্রে জানাযায়, পারুল এর নামে জেলার বিভিন্ন থানায় ও ডিবি পুেিলমর কাজে ডজন খানের মামলা রয়েছে। তিনি মাদক সহ পুলিশ ও ডিবি পুলিশের হাতে বেশ কয়েকবার আটক হন। পরে আবার জামিনে বের হয়ে ফের মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন। সে মাসদাইর গুদারাঘাট এলাকার গোলাম মোস্তফা রনির স্ত্রী। সুযোগ সন্ধানী নারী মাদক ব্যবসায়ী পারুল নারী হওয়ায় অনেকটা নির্ভয়েই দেদারসে চালিয়ে যাচ্ছে মাদকের এই রমরমা বানিজ্য।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক এলাকাবাসী জানান, বর্তমান দেশে ছাত্ররা যেভাবে সব কিছুর দিকে নজর দিচ্ছে তেমন নারায়ণগঞ্জের মাদক ব্যবসায়ীদের দিকে একটি নজর দেয়া জরুরী। আর আমাদের মাসদাইর এলাকার মাদক ব্যবসায়ী পারুলের এই ধরনের কার্যক্রমে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে এলাকাবাসী। তিনি র্ধীগদিন ধরে প্রশাসনকে মেনেজ করে বৈপরোয়া হয়ে উঠেছে। তবে বর্তমানে যেহেতু জেলার প্রশাসকনের রত বদল হয়েছে তাই তাদের প্রতি অনুরোধ করি আপনারা মাদক এর বিরুদ্ধে একচু নজর দিবেন। আর পারুলকে আইনের আওতায় নিয়ে আসবেন। তারা খুব দ্রুত পারুলের গ্রেপ্তারের দাবি জানায় এবং এলাকায় এই ধরনের মাদক বাণিজ্য বন্ধের দাবি জানায় প্রশাসনের কাছে।