৭দিন অতিবাহিত হলেও পুলিশ এখন উদ্ধার করতে পারেনি ৮ম শ্রেনীর ছাত্রী ঐশী দাস(১৪) কে। গত (১১ সেপ্টম্বর) নিখোজ স্কুল ছাত্রীর পিতা সবীর দাস এ বিষয় বন্দর থানায় অভিযোগ করার পরও বিষয়টি নিয়ে তেমন কোন মাথা ঘামাচ্ছেন না পুলিশ বলে দাবি ভুক্তভোগীর পরিবারের। নিখোজ ঐশী বন্দর গালস্ স্কুলের ৮ম শ্রেনীর ছাত্রী। এ বিষয় পুলিশ সুপারের দৃষ্টি আর্কষন করেছেন নিখোজের পিতা সবীর দাস।
নিঁেখাজ ঐশী দাসের পিতা সবীর দাস গনমাধ্যমকে জানান, আমার মেয়ে বন্দর গালস্ স্কুলের একজন মেধাবী ছাত্রী। সে নিয়োমিত পাঠদান শেষে মাঝে মধ্যে প্রতিবেশীদের সাথে কথাবার্ত বলে। গত ৯ সেপ্টম্বর পূর্বে রুবেল নামের একজন আমার প্রতিবেশীর বাড়িতে বেড়াতে আসে। আর এরই মাঝে রুবেল আমার মেয়ে ঐশী দাসকে নিয়ে বন্দর খান বাড়ির মোড় হইতে পালিয়ে যায়। অভিযুক্ত রুবেল আমার ব্যবহৃত মোবাইল নং ০১৭৭৬৩৪৫৫৯০ তে ০১৪০৭৭৮১৩৮৬, ০১৭৩৪৫৩৩২২২ নাম্বার থেকে মেসেজ পাঠিয়ে বলে ঐশী আমার কাছে আছে।
সবীর দাস কান্নারত অবস্থায় আরও জানায়, তার মেয়ে একজন অপ্রাপ্তবয়স্ক। তাকে উদ্ধার সহ অপরাধীর আইন অনুযায়ী সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানিয়ে প্রশাসনের উর্ধতন কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
উল্লেখ্য, বন্দর গালস্ স্কুলের ৮ম শ্রেনীর ছাত্রী ঐশী দাস(১৪) কে নিয়ে পালিয়েছে বরিশালের রুবেল। রুবেল একরামপুর আতিকুর রহমানের বাড়ির বাড়াটিয়া নিপু(২০) স্বামী। সে বরিশাল জেলার বাসিন্দা। এ বিষয় স্কুল ছাত্রীর পিতা বন্দর থানায় রুবেল ও নিপুর বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগদায়ের করেন।