সংসদ সদস্য একেএম শামীম ওসমান বলেছেন, কেউ কথা রাখেনি কথাটা সত্য। কবরী, গিয়াস,শামীম। শেখ হাসিনা বেঁচে না থাকলে আজ এখানে অন্য কেউ এসে কথা বলতো। পাকিস্তান বলে শ্লোগান দিত।আগামী জানুয়ারীতে সংসদ বসবে আমি সেখানে উত্থাপিত করবো। সব জায়গায় দুনম্বরী।যারা আসল মুক্তিযোদ্ধারা না থেকে থাকে।
অনেকে মুক্তিযোদ্ধার নাম ব্যবহার করে খোলস পাল্টায়।তারা দল পাল্টায় সুবিধা নেয়। মুক্তিযোদ্ধাদের যেন কেউ অপমান না করতে পারে।সামনে কঠিন সময় আসছে শেখ হাসিনাকে একটি বুলেট সবসময় তাড়া করে। বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তান বা বিদেশীরা মারেনি।মেরেছি আমরা।কতটা অকৃতজ্ঞ হলে বঙ্গবন্ধুর পুরো পরিবারকে হত্যা করতে পারে।
২০০১ সালে যখন দেশ ছেড়েছি। হতাশ হয়ে পড়েছিলাম। উনি আমাকে ভরসা দিলেন। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে স্বপনকে হত্যা করা হয়েছে। ভবিষৎ প্রজন্মের জন্য স্বপ্ন পূরন করতে হবে। জনসমর্থন ছাড়া মানুষ মারা যায়। জনসমর্থন ছাড়া আন্দোলন করা যায়না।
বিএনপির উদ্যোশ্য বলেন জামায়াতকে ছেড়ে জাতীর কাছে ক্ষমা চান কৃতকর্মের জন্য। ২ বার মন্ত্রীত্ব দিতে চেয়েছে আমি নেইনি।আলটু ফালতু নিউজ না করে সমস্যার কথা লিখুন টাকা পাবেননা সালাম পাবেন।
১৯৭১ সালের ২৯ নভেম্বর পাক হানাদার হাতে নিহত বক্তাবলী পরগনার ১৩৯ জন শহীদদের স্মরণে দোয়া ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন।
বক্তাবলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক হাজ্বী শওকত আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,জেলা প্রশাসক মোঃ জসীমউদ্দিন ,সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদা বারিক,
ফতুল্লা থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ আসলাম হোসেন, ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম সাইফউল্লঅহ বাদল,এনায়েতনগর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃ আসাদুজ্জামান, বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আফাজউদ্দিন ভূইয়া,সাধারণ সম্পাদক মোঃ কামরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ বাবুল মিয়া,জেলা পরিষদ সদস্য জাহাঙ্গীর হোসেন, গোলাম মোস্তফা প্রমুখ।
আনোয়ার হোসেন এর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন শহীদ পরিবার সংগঠনের সভাপতি মোঃ আলী হোসেন,হারুনুর রশীদ দুলাল,জাসদের জেলা সভাপতি মোহর আলী চৌধুরী, মুক্তিযোদ্ধা হাফিজ উদ্দিন প্রমুখ।
উপস্থিত ছিলেন ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের ধর্ম সম্পাদক আবুল হোসেন প্রধান,ফতুল্লা থানা যুবলীগের সহ সভাপতি মোঃ বরকত উল্লাহ,সদর থানা যুবলীগের সিনিয়র সহ সভাপতি এসটি আলমগীর সরকার, গোগনগর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ইব্রাহীম মোল্লা,খোরশেদ আলম মাষ্টার, ইউপি মেম্বার, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী সহ সর্বস্তরের জনগণ।