দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকমঃ জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের কমান্ডার ও সাবেক এমপি মোহাম্মদ আলী বলেছেন, আজ যারা নারায়ণগঞ্জ চেম্বারের সভাপতি খালেদ হায়দার খান কাজল সম্পর্কে নানা মন্তব্য করছেন তাদের একটি বিষয় জানা উচিত এবং সত্যটা বলা উচিত। আজ এ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের বহুতল ভবনের স্বপ্নদ্রষ্টা ছিলেন কাজল।
তিনিই এমপি সেলিম ওসমানকে এ ব্যাপারে উৎসাহিত করেছেন। তিনি বার বার চেয়েছেন কমপ্লেক্স হউক। জায়গা বের করে থেকে শুরু করে ভবন সবকিছুর পরতে পরতে কাজলের হাত রয়েছে। কেউ প্রকাশ্যে যুদ্ধ করে আবার কেউ নীরবে।
সেই হিসেবে কাজল মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য নীরবে পরিশ্রম যুদ্ধ করেছেন। গতকাল জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় মোহাম্মদ আলী এসব কথা বলেন। এদিকে গতকাল মোবাইলে
এব্যাপারে জানতে চাইলে বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী বলেছেন, কাজলের পিতা রাব্বানী ভাই রাজাকার ছিলেন না।
তিনি শান্তি কমিটিতে ছিলেন। তিনি যদি রাজাকার হতেন তবে ১৯৭৩সালে প্রয়াত জননেতা সামসুজ্জোহা ভাই, প্রয়াত পৌর পিতা আলী আহাম্মদ চুনকা ভাই ও রাব্বানী ভাইকে এক মঞ্চে অনুষ্ঠান করেছিলেন কি করে। সেই অনুষ্ঠান আমি স্বচক্ষে দেখেছি।
তিনি বলেন, কাজল মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য আপাদমস্তক নিবেদিত একজন মানুষ। মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য সে সব সময় এগিয়ে আছে।