দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকম: জেলা প্রশাসক মোঃ জসিম উদ্দিন বলেছেন,মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বুকে ধারন করে আমাদের জাতীয় উন্নয়নে কাজ করতে হবে। নতুন ছেলে তৈরী করতে হবে সামসুজ্জোহা,আব্দুল হাই সৃষ্টি করতে হবে নইলে নারায়ণগঞ্জ কে আগামী তে কে নেতৃত্ব দিবে।
বঙ্গবন্ধু ও ৪ নেতা ও ফজিলাতুন্নেছা মুজিব না থাকলে দেশ স্বাধীন হতোনা। বঙ্গবন্ধু ও ৪ নেতাকে হত্যার পিছনে মোসলেহউদ্দিন, ফারুকরা শুধু দায়ী নয় এর নেপথ্য নায়করাও দায়ী।
৯ মাসে দেশ স্বাধীন হয়েছে বিশ্বে কোথাও এমন নজীরনেই।যুব সমাজকে মাদক ও সন্ত্রাসী কাজে লিপ্ত করা হয়েছে।যুব সমাজকে রক্ষা করতে হবে। ৮০ সালে যিনি রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় ছিলেন তিনি ৪ নেতা হত্যার স্বাক্ষী দিতে দেয়নি।স্বাধীনতা বিরোধী কেউ যেন আগামীতে জাতীয় পতাকা না পায় এজন্য নতুন প্রজন্মকে তৈরী করতে হবে।
বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও জাতীয় ৪ নেতা শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন।
বুধবার (৪ নভেম্বর) বিকালে নারায়ণগঞ্জ গ্রন্থাগারের অডিটরিয়ামে আলোর পথের যাত্রীর সভাপতি ও জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক এম এ রাসেল এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত অনুষ্ঠানে মূখ্য আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাই।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মিজানুর রহমান বাচ্চু, বন্দর থানা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক আলহাজ্ব কাজিমউদ্দিন প্রধান,মহানগর যুবলীগের সভাপতি শাহাদাৎ হোসেন সাজনু,শিক্ষানুরাগী জামালউদ্দিন সবুজ,জেলা পরিষদ সদস্য এড নুর জাহান বেগম,সমাজসেবক এরফান হোসেন দীপ,গোগনগর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ইব্রাহীম মোল্লা প্রমুখ।
মূখ্য আলোচক আব্দুল হাই বলেন,রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে। স্বাধীনতা মানে বঙ্গবন্ধু, বঙ্গবন্ধু মানে বাংলাদেশ। মঞ্চে যারা আছেন বাচ্চু ছাড়া কেউ বঙ্গবন্ধুর ইতিহাস জানেনা। তাই ইতিহাস জানতে হবে। ৬ দফা আন্দোলনের সময় বঙ্গবন্ধু সাবেক টাউন হল যা জিয়া হল নামে পরিচিত সেখানে এসেছিলেন। ৬ ফুট ২ ইঞ্চি উচ্চতার বঙ্গবন্ধু বাংলায় জাতিসংঘে প্রথম ভাষন দেন। বঙ্গবন্ধুর আতœজীবনী পাঠ করতে নেতাকর্মীদের আহবান জানান।