দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকম: জেলার সোনারগাঁ উপজেলার পৌরসভার ৫ নং ওয়ার্ডের নোয়াইল গ্রামের মজিবুর রহমানের অবৈধভাবে চুনা কারখানার গ্যাস ব্যবহার সময় গুড়িয়ে দিলো ভ্রাম্যমাণ আদালত।
দীর্ঘদিন যাবত অবৈধভাবে পরিবেশে দূষণ করে অবৈধভাবে গ্যাস ব্যবহার করায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আতিকুল ইসলাম ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন।
তিতাস গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির লিঃ এর কর্মকর্তা কর্মচারী গন উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায় কারখানার শ্রমিকর ও মালিক মজিবুর রহমান। তিতাস গ্যাস কর্মকর্তা দের দাবি সরকারি নির্দেশ অমান্য করে দীর্ঘদিন যাবত অবৈধভাবে চুনা কারখানার গ্যাস ব্যবহার করে আসছে কথিপয় কয়েকজন।
এলাকার লোকজন জানায় কালা জাহাঙ্গীর নামে স্হানীয় ঠিকাদার নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে ১০/১২ টি চুলা দ্বারা সরাসরি চুনা বাটিতে গ্যাস সরবরাহ করেছেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয়৷ উপস্থিত লোকজন।
সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিচ্ছ প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা। তিতাসের হিসাব অনুযায়ী ব্যবহৃত গ্যাসের বিলের পরিমান প্রতিমাসে ৭৫/৮০ লক্ষ টাকা আনুমানিক।
তিতাস গ্যাস কোম্পানি ইতি পূর্বে ৫/৬ বার অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছেন বলে জানিয়েছেন। ২০২০ সনে করোনা কালে পর পর দুই বার অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত এবং তিতাস গ্যাস কোম্পানির কর্মকর্তা কর্মচারী গন।
আজকের গ্যাস সরবরাহ বিচ্ছন কালে সহযোগিতা করেন সোনারগাঁ থানা ও নারায়নগঞ্জের জেলা পুলিশ। বিকেলে দরপতের প্রায় আধা কিলোমিটারে অধিক ৩০০/৩৫০টি পরিবারের অবৈধ গ্যাস ২” অবৈধ লাইন বিচ্ছিন্ন করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
সোনারগাঁ ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা বাটির চলন্ত আগুন নিয়ন্ত্রণ করেন। সোনারগাঁ পৌরসভার ভেকু দ্বারা বাটিটি ঘুরিয়ে দেন। পাথর থেকে চুনা তৈরি করা হইত । অভিযান সময় উপস্থিত ছিলেন প্রকৌশল আবু রায়হান, প্রকৌঃরিফাত আবদুল্লাহ, প্রকৌঃতানভীর আহমদ, সহকারী ব্যপস্হাপক নিলাম্ভর,রাজস্বের আবু হাসেম,শামীম আহমেদ, আরিফ, মিজানুর রহমান মিনহা ও আরো অনেকে। সংযোগ বিচ্ছিনের পরে জানান আইন অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।