দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকমঃ নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লার কাশিপুর ইউনিয়নের পশ্চিম দেওভোগ বাংলাবাজার সরদার বাড়ির পশ্চিমে সামু রাজমিস্ত্রির বাড়ির হতে পশ্চিম পাশের স্থানীয় এলাকার জমি ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন ব্যাক্তির জমি জবর দখল করে সেই জমিটি বিক্রিতে অধিক লাভবান হওয়ার জন্য ইউনিয়ন পরিষদের বরাদ্দকৃত টাকায় রাস্তা নির্মাণ করার চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেছে স্থানীয় কাশিপুর ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড এলাকাবাসি!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় কাশিপুর ইউনিয়নের একাধিক ব্যাক্তিরা জানান, অত্র রাস্তাটি নির্মণে শুধুই সরকারী টাকার অপচয় করা মাত্র! নতুন এই রাস্তাটি তৈরী হচ্ছে স্থানীয় এলাকার কতিপয় প্লট ব্যবসায়ীদের জমি ব্যবসায় লাভবান হওয়ার জন্য। রাস্তাটির পূর্ব দিক থেকে পশ্চিম দিকে লম্বায় ডামে বামে কোন ঘরবাড়ি নাই, আছে শুধু খালি প্লট। স্থানীয় এলাকার অসাধু জমির প্লট ব্যবসায়ীরা বছর খানেক পূর্বে ৮ফুট চওড়া একটি কাঁচা রাস্তা তৈরী করার সময় রাস্তাটি স্থানীয় এলাকার বাসিন্দা রফিকের বাড়ির জমি সহ বিভিন্ন ব্যাক্তির জমি জবর দখল করে নিয়েছে ওই সকল জমির প্লট ব্যাবসায়ীরা শুধুমাত্র লভবান হওয়ার জন। ওই রাস্তাটির উত্তর,দক্ষিন ও পশ্চিমে জমি ব্যবসাযীদের শুধুমাত্র খালি প্লট রয়েছে।
তারা আরো জানায়, নতুন এই রাস্তাটি নির্মাণ করার পূর্বে ওই সকল জমির প্লট ব্যবসায়ীরা জমির প্রকৃত মালিকদের কাছ থেকে অতি কম দামে জমিগুলো কেনার জন্য রাস্তা নেই, বিদ্যুৎ নেই, ড্রেন নেই এ সকল নানা ধরনের অজুহাত দেখায় যেন প্রকৃত মালিকরা তাদের জমিটি প্লট ব্যবসায়ীদের নিকট কম দামে জমি বিক্রি করতে বাধ্য হয়। ওই সকল জমির প্লট ব্যবসায়ীরা প্রথমে জোর পূর্বকভাবে সেখানে কাঁচা রাস্তা তৈরী করার পর বর্তমানে সেখানে ইউনিয়ণ পরিষদের বরাদ্দকৃত টাকা দিয়েই রাস্তাটি নির্মাণ করা হচ্ছে।
এর ফলে জমির প্লট ব্যবসাযীরা যে দামে জমিগুলো ক্রয় করছেন তার তিনগুন দামে সেই জমিগুলো তারা বিক্রি করতে পারবে। অত্র এলাকার এই রাস্তাটিতে কাশিপুর ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃক বরাদ্দ দিলেও স্থানীয় এলাকার ৭নং ওয়ার্ডর এলাকাবাসি তাদের নিজস্ব অর্থায়নে রাস্তার পাশে ১৭’শ ফুট ড্রেন নির্মান করেছে। স্থানীয় এলাকার বাংলাবাজার সরদার বাড়ীর সামনে আহসানউল্লাহর বাড়ী হইতে নূর মসজদি পর্যন্ত প্রায় ১৭’শ ফুট র্দীঘ ড্রেনটি বর্তমানে কাশিপুর ইউনয়িন পরষিদরে অবহলোয় অর্কাযকর অবস্থায় পড়ে রয়েছে।
সামান্য একটু খানি বৃষ্টি হলইে এই এলাকার কযকে হাজার লোক পানবিন্দি হয়ে পরে। একাধকিবার স্থানীয় ৭নং ওয়ার্ডের মেম্বার ও কাশপিুর ইউনয়িন পরষিদে এ বষিয়ে জানানো হলওে সংস্কাররে কোন উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়নি। বর্তমানে ড্রেনে ময়লা-আর্বজনা পরে বন্ধ হয়ে যাওয়ায় পানি নষ্কিাশন হচ্ছে না। এ বিষয়ে জানতে জমির প্লটের মালিকদের নিকট যোগাযোগ করা হলে তাদেরকে পাওয়া যায়নি।