দ্যা বাংলা এক্সপ্রেস ডটকম: নারায়ণগঞ্জ বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় মিথ্যা ও গায়েবি মামলা করায় এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে মহানগর বিএনপি একাংশ।
বৃহস্পতিবার (১ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে মহানগর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-আহবায়ক এ্যাড. জাকির হোসেন, বন্দর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ও সাবেক মহানগর বিএনপির সহ-সভাপতি আতাউর রহমান মুকুল, সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সবুর খান সেন্টু ও সাবেক সহ-সভাপতি হাজী নুরু উদ্দিন আহম্মেদ এই নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
বিবৃতিতে তারা আরও উল্লেখ করেন, এই জনবিচ্ছিন্ন অবৈধ সরকারের পায়ের তলায় মাটি নেই।
তারা বুঝে গেছে আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশে এই দেশের জনগনকে সাথে নিয়ে জিয়ার সৈনিকরা আরও একটি বিপ্লব ঘটাবে। যেটা সামাল দেয়া অবৈধ সরকারের পক্ষে অসম্ভব। তাই ঢাকা বিভাগের আওতাধীন অন্যান্য জেলার মত নারায়ণগঞ্জে জিয়ার সৈনিকদের বাঁধা সৃষ্টি করতেই কাল্পনিক ঘটনা সাজিয়ে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
কোন বাঁধাই আগামী ১০ ডিসেম্বরের জনবিপ্লবকে থামাতে পারবে না। আমরা এই গায়েবি মিথ্যা মামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। সেই সাথে যাদেরকে মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের নিঃশর্তে মুক্তি দাবী করছি। সেই সাথে নিঃশর্তে মামলা প্রতাহারের দাবি জানাচ্ছি।
বিবৃতিত্বে একাত্ততা প্রকাশ করেন, মহানগর বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি ফখরুল ইসলাম মজনু, হাজী ফারুক হোসেন, এ্যাড. রিয়াজুল ইসলাম আজাদ, মনিরুজ্জামান মনির, আয়সা সাত্তার, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আওলাদ হোসেন, হাজী ইসমাইল, সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কাউছার আাশা, দপ্তর সম্পাদক ইসমাইল মাষ্টার,
সাবেক যুববিষয়ক সম্পাদক মনোয়ার হোসেন শোখন, সাবেক ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক সরকার আলম, সাবেক আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড, আনিছুর রহমান মোল্লা, সাবেক পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম মিঠু, সাবেক সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. শরিফুল ইসলাম শিপলু,
বন্দর থানা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. বিল্লাল হোসেন, মহানগর যুবদলের সাবেক সভাপতি ও ১৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মাকসুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ, সহ মহানগর বিএনপির একাংশের নেতৃবৃন্দ।